অধ্যায় ----- 3

পোশাক 

---------------------------

    👉Download Books PDF

    👉Paid Answer (For Membership User)

Very Short Question Answer



১। স্কুলের মাঠে কী খেলা হচ্ছিল?


উত্তর: স্কুলের মাঠে ফুটবল খেলা হচ্ছিল।



২। কাদের মধ্যে ফুটবল খেলা হচ্ছিল?


উত্তরঃ দুই স্কুলের মধ্যে।



৩। খেলোয়াড়রা কী পরে মাঠে নেমেছিল?


উত্তর: জার্সি পরে নেমেছিল।



৪। কী কী রং-এর জার্সি খেলোয়াড়রা পরেছিল?


উত্তরঃ লাল-কালো আর নীল-হলুদ রং-এর জার্সি পরেছিল।



৫। গোলকিপার কী পরেছিল?


উত্তরঃ ফুলহাতা গেঞ্জি।



৬। টিঙ্কু কী পরে খেলা দেখতে এসেছে?


উত্তরঃ একটা হলুদ গেঞ্জি।



৭। ফুটবল খেলায় দু-দলের জার্সি কী রকমের?


উত্তরঃ ভিন্ন রকমের, দল ভেদে আলাদা হয়।



৮। কেন খেলায় একদলের খেলোয়াড়দের একই রকম জার্সি?


উত্তর: নিজের দলের লোকের কাছ থেকে বল কাড়া রুখতে এরকমভাবে জার্সি পরা হয়।



১০। ফুটবল খেলায় দলের কে হাত দিয়ে বল ধরতে পারে?


উত্তরঃ গোলকিপার ধরতে পারবে।



১১। গোলকিপারের আলাদা রকমের জার্সি কেন?


উত্তর: গোলকিপার বলে চেনার জন্য আলাদা রকমের জার্সি।



১২। হাসপাতালে নার্স কী রং-এর পোশাক পরে?


উত্তরঃ সাদা রঙের পোশাক পরে।



১৩। স্কুলের পোশাককে কী বলে?


উত্তরঃ ইউনিফর্ম বলে।



১৪। ডাক্তারবাবুরা কী পরেন?


উত্তরঃ অ্যাপ্রন পরেন।



১৫। নার্সদের কী পোশাক পরতে হয়?


উত্তরঃশাড়ি বা স্কার্ট পরতে হয়।



১৬। কলকাতা পুলিশের পোশাকের রং কী?


উত্তর: কলকাতা পুলিশের পোশাকের রং সাদা।



১৭। রাজ্য পুলিশের পোশাক কী রং-এর?


উত্তরঃ খাকি রং-এর হয়।



১৮। নানা ধরনের পোশাকযুক্ত লোকদের কোথায় দেখা যায়?


উত্তরঃ বাজারে, মেলায় দেখা যায়।



১৯। ডাক্তারবাবু কী পরেন এবং তার বর্ণনা দাও।


উত্তরঃ ডাক্তারবাবু অ্যাপ্রন পরেন। অ্যাপ্রন একটা ঢোলা জামা। গলা থেকে পা পর্যন্ত ঝুলে থাকে।



২০। নানারকমের পোশাক ব্যবহৃত হয় তা কোথায় গেলে বোঝা যায়?


উত্তরঃ মেলায় কিংবা হাটে গেলে লোকেদের গায়ে নানাধরনের পোশাক দেখা যায়। তাই মেলায় বা হাটে গেলে নানারকমের পোশাক যে ব্যবহৃত হয় তা বোঝা যায়।



২১। সিনথেটিক উল কী থেকে তৈরি হয়?


উত্তরঃ খনিজ তেল থেকে তৈরি হয়।



২২। সিনথেটিক আর কী কী জিনিস তৈরিতে ব্যবহার করা হয়?


উত্তরঃ শাড়ি, বর্ষাতি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।



২৩। গরমে পরার জন্য কীসের কাপড় ভালো?


উত্তরঃ সুতির কাপড় ভালো।




Short Question Answer


১। সিনথেটিক উল কী থেকে তৈরি হয় এবং কোথায় উলের পোশাক তৈরি হয়?


উত্তর: সিনথেটিক উল খনিজ তেল থেকে তৈরি হয়। কারখানায় ওই উলের সাহায্যে উলের নানান পোশাক তৈরি করা হয়।


২। সিনথেটিক শাড়ির সুবিধে কী?


উত্তরঃ সিনথেটিক শাড়ি তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। কাচলে কোঁচকায় না।



৩। খনিজ তেল থেকে কীভাবে সুতো তৈরি হয়?



উত্তরঃ খনিজ তেলে অনেক কিছু মিশে থাকে। ওই তেলকে শোধন করে নিতে হয়। তারপর ওই তেল থেকে সুতো তৈরির উপাদান তৈরি করে সুতো পাওয়া যায়।


৪। উল কী থেকে পাওয়া যায়?


উত্তর: ছাগল, ভেড়ার লোম থেকে উল পাওয়া যায়। আর সিন্থেটিক উল পাওয়া যায় খনিজ তেল থেকে।


৫। পশম কাকে বলে?


উত্তরঃ পশম ও ক্যাশমিলন উভয়েই উল। তবে ভেড়া ও ছাগলের লোম থেকে পাওয়া উলকে পশম বলা হয়। আর খনিজ তেল থেকে পাওয়া সিন্থেটিক উলকে ক্যাশমিলন বলে।


৬। গামছা কী দিয়ে তৈরি হয় এবং কেমন দেখতে হয়?


উত্তরঃ গামছা কাপাসতুলো থেকে তৈরি করা লাল, সাদা, হলুদ সুতো দিয়ে তৈরি হয়। সুতো দিয়ে গামছা বোনার পর চেক চেক দেখায়।



৭। দর্জির দোকানে এসে লোকেরা কী এবং কেন দিয়ে যেত?।|


উত্তরঃদর্জির দোকানে এসে লোকেরা থান কাপড় আর গায়ের। মাপ দিয়ে যেত পোশাক তৈরি করার জন্য। দর্জি মাপ। অনুযায়ী কাপড় কেটে সেলাই করে সেই পোশাক প্রস্তুত। করে দিতেন।


৮। আশি-নব্বই বছর আগে কী পোশাক তৈরি হতো আর এখন কী পোশাক বেশি তৈরি হয়?


উত্তরঃ আশি-নব্বই বছর আগে খদ্দরের জামা খুব হতো। পাঞ্জাবিও হতো। এখন বেশি হয় টেরিকটের প্যান্ট-জামা।। 


৯। সুতি ও সুতোর মূল উপাদান কী এবং তাদের উৎস কী?


উত্তরঃ সুতির উপাদান কাপাসতুলো। সুতোর উপাদান খনিজ | তেল। কাপাসতুলো থেকে সুতি কাপাস চাষ করে পাওয়া | যায়। আর মাটির তলা থেকে সংগৃহীত খনিজ তেল থেকে সিন্থেটিক সুতো পাওয়া যায়।


১০। তুলোর মোটা সুতো দিয়ে কোথায় কী তৈরি করা হতো?


উত্তরঃতুলোর মোটা সুতো দিয়ে আগে বাড়িতে খদ্দরের থান কাপড়, ধুতি, শাড়ি তৈরি করা হতো।


১১। কোন্ সময়ে কোন্ ধরনের কাপড় ব্যবহারের উপযোগী? 


উত্তরঃ গরমের সময় সুতির কাপড় এবং শীতের সময় পশমের কাপড় ব্যবহারের উপযোগী।


১২। কাপাসতুলো শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায় কখন?


উত্তরঃ কাপাসতুলো খুব হালকা। মাঠ থেকে তোলার সময় বা সুতি তৈরির সময় উড়ে গিয়ে নাকে ঢুকে যায়। ওই সময়ে কাপাসতুলো শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।



১৩। শীতকালে কোন্ কোন্ পোষা পশুকে কী কী পোশাক পরানো হয়?


উত্তর: শীতকালে পোষা বিড়ালকে, গোবুকে, টিয়াকে জামা জামা পরানো গোরুর। পরানো হয়।


১৪। গোরুকে কীসের জামা পরানো হয় এবং কেন?


উত্তর: গোরুকে সন্ধের সময় চটের জামা পরানো হয়। এতে শীত থেকে যেমন রক্ষা পায় তেমনি মশার কামড়ও এড়াতে পারে।


 ১৫। পশুপাখিরা কীভাবে নিজেদের শীত থেকে রক্ষা করে?


উত্তর: গায়ের লোম ও পালকের সাহায্যে পশুপাখিরা শীত থেকে নিজেদের রক্ষা করে। শালিক পাখি আবার শীতে পালক ফুলিয়ে রাখে।



১৬। বিভিন্ন পেশার লোকেরা বিভিন্ন ধরনের পোশাক কেন পরেন উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। (শেখার সেতু)


উত্তরঃ যাতে নির্দিষ্ট পেশায় নিযুক্ত মানুষকে সঠিকভাবে চেনা যায়, তাই বিভিন্ন পেশার লোকেরা বিভিন্ন পোশাক পরেন। যেমন- ঢোলা পোশাক দেখে বা অ্যাপ্রন দেখে ডাক্তারকে চেনা যায়, তেমনি সাদা বা খাকি পোশাক দেখে পুলিশকে চেনা যায়। ফলে কাউকে দিয়ে কাজ করানোর ক্ষেত্রে সুবিধা হয়।



Paid Answer (For Membership User)


Editing by:- Lipi Medhi