Chapter 7 -
অসমের সম্পদ
অনুশীলনী :
1. 1. উত্তর লিখুন
(ক) আসামে যে দুই ধরনের কাঠ ও বাঁশ ভিত্তিক শিল্প গড়ে উঠেছে তার নাম কি?
উত্তৰঃ কাগজের কল এবং ফায়ারপ্লেস শিল্প কাঠ এবং বাঁশের উপর ভিত্তি করে।
(b) আসামের দুটি ব্যাঘ্র প্রকল্পের নাম বলুন।
উত্তৰঃ আসামের দুটি ব্যাঘ্র প্রকল্প হল নামরি এবং মানহ।
(গ) আসামের অধিকাংশ মানুষের প্রধান পেশা কী?
উত্তৰঃ আসামের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের প্রধান পেশা কৃষি।
(d) আসামের গ্যাস ক্র্যাকার শিল্প কোথায় অবস্থিত?
উত্তৰঃ গ্যাস ক্র্যাকার শিল্প ডিব্রুগড়ের লেপেটকাটায় অবস্থিত।
(ঙ) ব্রিটিশরা আসামে প্রথম অপরিশোধিত তেল কোথায় আবিষ্কার করে?
উত্তৰঃ 1889 সালে, ব্রিটিশরা ভারতে প্রথম অপরিশোধিত তেল ডিগবইতে আবিষ্কার করে।
২। সঁচা-মিছা লিখা
(a) 200 সেন্টিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত সহ আসামের এলাকার গাছপালা সাধারণত চিরহরিৎ হয়।
উত্তৰঃ সত্য
(b) বিচ গাছ পর্ণমোচী উদ্ভিদ পরিবারের অন্তর্গত।
উত্তৰঃ সত্য
(c) আসামের জেলাগুলিতে খাল, সৈকত ইত্যাদির মতো অনেক জলাধার রয়েছে।
উত্তৰঃ সত্য
(d) কপিলি বরাক নদীর একটি উপনদী।
উত্তৰঃ মিথ্যা
(ঙ) ভুট্টা আসামের প্রধান কৃষিজাত পণ্য।
উত্তৰঃ মিথ্যা
(f) চা একটি আবাদ কৃষি।
উত্তৰঃ সত্য
3. 3. 3. আমরা গাছপালা থেকে কি পেতে পারি? একটি তালিকা তৈরি করুন।
উত্তৰঃ আমরা উদ্ভিদ থেকে অনেক কিছু পাই।
যেমন-
4. দ কেন বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য প্রয়োজন? (প্রায় 50টি শব্দে লিখুন।)
উত্তৰঃ উদ্ভিদের মতোই আসামে বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণীও পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে বাঘ, হাতি, বাঘ, বন্য মহিষ, ভাল্লুক, শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির বানর। যাইহোক, তাদের আবাসস্থল এখন রিজার্ভ, অভয়ারণ্য এবং জাতীয় উদ্যানের মধ্যে সীমাবদ্ধ। আসাম বিরল প্রজাতির কচ্ছপ, গিবন, শূকর, সোনার বানর এবং হরিণের আবাসস্থল। আপনি ইতিমধ্যে আসামের জাতীয় উদ্যান, বন্যপ্রাণী এবং পাখির অভয়ারণ্য সম্পর্কে জানেন। এগুলো প্রাণীদের রক্ষা করে। সেখানে তাদের বংশবৃদ্ধির সুযোগও রয়েছে।
5. 5। আসামে অপরিশোধিত তেলের কূপ এবং কয়লা খনি অবস্থিত স্থানের নাম বলুন।
উত্তৰঃ আসামে অপরিশোধিত তেলের মজুত বর্তমানে নাহারকাটিয়া, হুগরিজান, মারান, রুদ্রসাগর, গেলকি, বারহোলা, লাকুয়া, দিহিং উপত্যকা ইত্যাদিতে অপরিশোধিত তেল পাওয়া যায়।
বর্তমানে দক্ষিণ আসামের মাকুম, লিডু, মার্গেরিটা, জয়পুর, নাফুক, নাগিনিমারা ইত্যাদিতে কয়লা পাওয়া যায়।
6. 6। ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার সম্পর্কে প্রায় 50টি শব্দে লেখ।
উত্তৰঃ আসামের ব্রহ্মপুত্র নদ ছাড়াও, মানুষের পানীয় জল সরবরাহ করতে বেশ কয়েকটি জলাধারের জল বিশুদ্ধ করা হয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং পরিযায়ী পাখিদের যোগ্যতার উপর ভিত্তি করে আসামের হ্রদে ইকোট্যুরিজম শিল্পের বিকাশের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। আসামে দীপার বিল, সান্দুবি বিল, পানি দিহিং, মাগুরি বিল ইত্যাদির মতো অনেক জলাধার রয়েছে যা আজকাল পর্যটনের বিশেষ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। এই জলাশয়ে বিভিন্ন পরিযায়ী পাখির আবাসস্থল। আসাম ভূগর্ভস্থ জলেও সমৃদ্ধ। আসামে সঞ্চিত ভূগর্ভস্থ জল মানুষ পানীয় জল, সেচ এবং শিল্প উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে। আসামের ভূগর্ভস্থ জলও কৃষিকাজে ব্যবহৃত হয়।
7. 7. আসামের একটি মানচিত্র আঁকুন এবং পাঠে প্রদত্ত মানচিত্র এবং টপোগ্রাফির সাহায্যে নিম্নলিখিতটি রাখুন।
(a) 3টি অপরিশোধিত তেলের কূপ
উত্তৰঃ মারান, লাকুয়া, দিহিং।
(খ) ৩টা কয়লাখনি
উত্তৰঃ লিডু, জয়পুর, নাফুক।
(c) 2টি তেল শোধনাগার
উত্তৰঃ ব্যাঙ্গালোর, নুমালিগড়।
(d) একটি জায়গা যেখানে চুনাপাথর পাওয়া যায়
উত্তৰঃ দিমা হাসাও জেলার উমরাংচু।
(f) একটি নদী বন্দর
উত্তৰঃ ধুবুর।
(ছ) সোভানসিরি, পাগলাদিয়া, ডিখৌ, ধানসিরি, জাটিঙ্গা এবং ধলেশ্বরীর উপনদী
উত্তৰঃ উত্তর তীরে ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী।