Chapter 6 - 

 নেপাল ও গোপাল

উত্তরগুলো বলো ও লেখো:

(ক) নেপাল ও গোপাল কার সম্পত্তি ভাগাভাগি করে নিয়েছিল?
উত্তর: নেপাল ও গোপাল তাদের বাবার সম্পত্তি ভাগাভাগি করে নিয়েছিল।

(খ) কীভাবে নেপাল ও গোপাল ছেঁড়া কাঁথাটা ভাগাভাগি করেছিল?
উত্তর: নেপাল ও গোপাল ছেঁড়া কাঁথাটাকে সমান দু’ভাগ করে ভাগাভাগি করেছিল।

(গ) গোপালের দুঃখ দেখে পালের বাড়ির বুড়িমা কী বলেছিলেন?
উত্তর: গোপালের দুঃখ দেখে পালের বাড়ির বুড়িমা বলেছিলেন যে, গোপাল অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছে।

(ঘ) বুড়িমার কথামতো গোপাল কী করেছিল?
উত্তর: বুড়িমার কথামতো গোপাল কিছু ফলের গাছ লাগিয়েছিল এবং তাদের যত্ন করেছিল।

বাক্যগুলো সম্পূর্ণ করো:

(ক) নেপাল আর গোপাল ---------------- 

উত্তর: সম্পত্তি ভাগাভাগি করেছিল

(খ) গোপাল -------------- রাতে কাঁপতে থাকে।

উত্তর: ছেঁড়া কাঁথা নিয়ে 

(গ) গোপাল -------------------  জল, সার দেয় আর নেপাল --------------

উত্তর: গাছের যত্ন নিয়ে , তাদের ফল খায়

(ঘ) ছোটোভাই ------------------- যন্ত্র করে খাওয়ায় আর বড়োভাই মজা করে তার দুধ খায়।

উত্তর: পরিশ্রম করে

(ঙ) দুই ভাই -----------------।

উত্তর: সুখে দিন কাটাতে লাগল

অতিরিক্ত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর:

১. নেপাল ও গোপাল সম্পত্তি ভাগ করে কী করেছিল?
উত্তর: নেপাল জমির ভালো অংশ নেয় আর গোপালকে খারাপ অংশ দেয়।

২. গোপাল কাঁথা নিয়ে কী করত?
উত্তর: গোপাল ছেঁড়া কাঁথা জড়িয়ে কষ্ট করে রাত কাটাত।

৩. বুড়িমা গোপালকে কী উপদেশ দিয়েছিলেন?
উত্তর: বুড়িমা গোপালকে বলেছিলেন গাছ লাগাতে ও তার যত্ন নিতে।

৪. গোপাল কীভাবে সফল হয়েছিল?
উত্তর: গাছ লাগিয়ে ও তার যত্ন নিয়ে গোপাল ফল পেয়েছিল এবং দুঃখ দূর হয়েছিল।

৫. নেপাল পরে গোপালের সাথে কেমন ব্যবহার করেছিল?
উত্তর: পরে নেপাল গোপালের পরিশ্রম দেখে লজ্জিত হয়েছিল এবং মনের পরিবর্তন ঘটেছিল।

৬. (ক) “প্রথমে ছেঁড়া কাঁথাটা ভাগ করি, এসো।” 

উত্তর: এই কথাটি গল্পের সেই সময়ের বর্ণনা, যখন পরিবারের সদস্যরা পুরনো ছেঁড়া কাঁথাটিকে ভাগ করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এটি পারিবারিক ভালোবাসা এবং সম্পদ ভাগ করে নেওয়ার এক গভীর অনুভূতি প্রকাশ করে।

(খ) “বাবা, তুমি এত কষ্ট করছ কেন?” 

উত্তর: এই বাক্যটি সন্তান তার বাবাকে লক্ষ্য করে বলছে। সন্তান বুঝতে পারছে যে, তার বাবা অনেক পরিশ্রম করছেন এবং দুঃখ পাচ্ছেন। তাই উদ্বেগ এবং ভালোবাসা থেকে এই প্রশ্ন করছে।

(গ) “কি করব, দাদা, যে আমার চেয়ে বড়।” 

উত্তর: এই উক্তি ছোট ভাই বা বোনের, যিনি তার দাদার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলছেন যে দাদার বয়স বেশি, তাই দাদার সিদ্ধান্তের প্রতি সম্মান জানাতে বাধ্য।