অধ্যায় ১৮: 

আমাদের জেলাসমূহের কিছু কথা

পাঠ্যপুস্তকের প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন ১: তুমির জেলাটির নাম লেখো।
উত্তর: আমার জেলাটির নাম [উত্তর দিত শিক্ষার্থী নিজের জেলার নাম লিখবে, যেমন: কামরূপ, গোলাঘাট, ধেমাজি ইত্যাদি]।

প্রশ্ন ২: তোমার জেলায় কোন ঐতিহাসিক স্থানটি আছে?
উত্তর: আমার জেলায় [যেমন: কামাখ্যা মন্দির, রংঘর, কারেং ঘর, জয়সাগর ইত্যাদি] ঐতিহাসিক স্থান আছে।

প্রশ্ন ৩: তোমার জেলায় প্রধানত কোন কোন জাতিগোষ্ঠী বাস করে?
উত্তর: আমার জেলায় প্রধানত [যেমন: আহোম, বোরো, মিসিং, টি-ট্রাইব, কোচ-রাজবংশী ইত্যাদি] জাতিগোষ্ঠী বাস করে।

প্রশ্ন ৪: তোমার জেলার প্রধান পেশা কী?
উত্তর: আমার জেলার প্রধান পেশা কৃষিকাজ।

প্রশ্ন ৫: তোমার জেলার মধ্যে দিয়ে কোন নদীটি প্রবাহিত হয়েছে?
উত্তর: আমার জেলার মধ্যে দিয়ে [যেমন: ব্রহ্মপুত্র, সুবনশিরি, দীঘল নদী ইত্যাদি] নদী প্রবাহিত হয়েছে।

প্রশ্ন ৬: তোমার জেলার কোন বিখ্যাত স্থানটি সম্পর্কে তুমি বন্ধুদের বলবে?
উত্তর: আমি বন্ধুদের [যেমন: কাজিরঙা জাতীয় উদ্যান, রংঘর, মজুলী দ্বীপ, পোবিতরা অভয়ারণ্য ইত্যাদি] সম্পর্কে বলব।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন ১: অসম রাজ্যে বর্তমানে মোট কয়টি জেলা আছে?

উত্তর: অসম রাজ্যে বর্তমানে ৩৫টি জেলা আছে। (সাম্প্রতিক সংখ্যার জন্য স্থানীয় সরকারি তথ্য বিবেচনা করা উচিত)

প্রশ্ন ২: তিনটি জেলার নাম লেখো ও প্রতিটির একটি করে পরিচিতি দাও।
উত্তর:

        গোলাঘাট – কাজিরঙা জাতীয় উদ্যান এখানে অবস্থিত।

        সিবসাগর – এটি আহোমদের প্রাচীন রাজধানী ছিল।

        ধেমাজি – এটি একটি বন্যাপ্রবণ জেলা।

প্রশ্ন ৩: কোন কোন জেলায় চা বাগান আছে?
উত্তর: ডিব্রুগড়, তেজপুর, শিবসাগর, তিনসুকিয়া প্রভৃতি জেলায় চা বাগান আছে।

প্রশ্ন ৪: তোমার জেলার কোন উৎসবটি বিশেষভাবে পালন করা হয়?

উত্তর: আমার জেলায় বিহু উৎসব বিশেষভাবে পালন করা হয়। (বিভিন্ন জেলায় স্থানীয় উৎসব যেমন অলি-আই, ডোমাশি প্রভৃতি উত্তরও হতে পারে)

প্রশ্ন ৫: শিক্ষার্থীরা কীভাবে নিজেদের জেলাকে গর্বের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে?
উত্তর: শিক্ষার্থীরা তাদের জেলার ইতিহাস, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং বিখ্যাত স্থানের কথা গর্বের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে।