অধ্যয় -১
[শরীর]
--------------------------
👉Paid Answer (For Membership User)
১। খেলতে খেলতে কোথায় ময়লা জমে?
উত্তর: আঙুলের নখের নীচে ময়লা জমে।
২। নখ সহজে কীভাবে পরিষ্কার করা যায়?
উত্তর: নেলকাটারে নখ কেটে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে সহজে পরিষ্কার করা যায়।
৩। সাবান লাগানোর পর নখগুলিকে কী করতে হবে?
উত্তর: একটু ঘষে নিতে হবে।
৪। 'নেল' শব্দের অর্থ কী?
উত্তরঃ 'নেল' শব্দের অর্থ নখ।
৫। কাটার কাকে বলে?
উত্তর: যা দিয়ে কাটা হয় তাকে ইংরেজিতে 'কাটার' (cutter) বলে।
৬। নেলকাটার দিয়ে কী করতে হয়?
উত্তর: নেলকাটার দিয়ে নখ কাটতে হয়।
৭। নেলকাটার ছাড়া আর কী দিয়ে নখ কাটা যায়?
উত্তরঃ ব্লেড দিয়ে নখ কাটা যায়।
৮। ব্লেড দিয়ে নখ খুব সাবধানে কাটতে হয় কেন?
উত্তর: আঙুল কেটে যাওয়ার ভয়ে সাবধানে কাটতে হয়।
৯। নেলকাটার ও ব্লেড ছাড়া আর কী দিয়ে নখ কাটা যায়?
উত্তরঃ নরুন দিয়ে নখ কাটা যায়।
১০। গায়ের চামড়ার কোথায় নোংরা জমতে পারে?
উত্তর: যেখানে ভাঁজ আছে সেখানে নোংরা জমতে পারে।
১১। চোখ যায় না শরীরের এমন কোন্ কোন্ অংশে নোংরা জমে?
উত্তর: পিঠ, ঘাড় এবং কানের পিছনের অংশে।
১২। শীতকালে পায়ের পাতায় নোংরা জমলে কী হয়?
উত্তর : পায়ের চামড়া ফেটে যায়।
১৩। শীতকালে গোড়ালি ফেটে যায় কেন?
উত্তর: নোংরা জমে যাওয়ার জন্য।
১৪। গোড়ালির নোংরা কীভাবে পরিষ্কার করা উচিত?
উত্তর: সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত।
১৫। সাবান মাখার পর ময়লা তোলার জন্য কী করতে হয়?
উত্তর: হাত দিয়ে ঘষে ধুতে হয়।
১৬। চামড়া কীভাবে পরিষ্কার হয়?
উত্তর : সাবান দিয়ে হাতে ঘষে ময়লা তুললে পরিষ্কার হয়।
১৭। চামড়া থেকে সাবানের সাহায্যে ময়লা পরিষ্কারের পর কী করা উচিত?
উত্তর:চামড়ায় একটু তেল মাখা উচিত।
১৮। নিয়মিত কী কী পরিষ্কার করা উচিত?
উত্তর: মাথা, গা, হাত-পা নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত।
১৯। নখ কখন কাটা উচিত?
উত্তর: নখ বড়ো হলে কাটা উচিত।
সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:
১। নেলকাটার দিয়ে - নখ কাটা/পরিষ্কার হয়।
২। চামড়ার- ভাঁজে/গায়ে নোংরা থাকে।
৩। গোড়ালি - শীতকালে ফেটে/কুঁচকে যায়।
৪। চোখ না যাওয়া জায়গা যেমন- পায়ে/পিঠে নোংরা জমে।
৫। পায়ের পাতায়/নখে ময়লা জমে।
উত্তরঃ (১) কাটা, (২) ভাঁজে, (৩) ফেটে, (৪) পিঠে, (৫) পাতায়।
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)
১। জিভে কি নোংরা জমে?
উত্তরঃ উত্তর: হ্যাঁ, জিভে নোংরা জমে।
২। জিভের নোংরা কীভাবে পরিষ্কার করবে?
উত্তর: মুখ থেকে গন্ধ বের হয়।
৩। জিভ ছোলা দিয়ে জিভের নোংরা তুলে কী করে মুখ থেকে বার করবে?
উত্তরঃ জল দিয়ে ভিজিয়ে নরম করে পরিষ্কার করবে।
৪। নাকে নোংরা শক্ত হয়ে থাকতে পারে।
উত্তর: মুখ থেকে গন্ধ বের হয়।
৫। দাঁতের নোংরা কীভাবে পরিষ্কার করবে?
উত্তর: পেস্ট সহযোগে ব্রাশ চালিয়ে পরিষ্কার করবে।
৬। দাঁতে কীভাবে ব্রাশ চালাবে?
উত্তর : নীচের পাটির দাঁতে ব্রাশকে দাঁতের গোড়া থেকে ওপর । দিকে আর ওপরের পাটির দাঁতে ব্রাশ ওপর থেকে দাঁতের দিকে চালাতে হবে।
৭ । নীচের দাঁতের নোংরা পরিষ্কার করতে ব্রাশকে দাঁতের কোথা থেকে টানবে?
উত্তরঃ দাঁতের তলা থেকে ওপরের দিকে।
৮। ওপরের দাঁতের নোংরা পরিষ্কার করতে ব্রাশ কীভাবে চালাবে?
উত্তরঃ দাঁতের ওপর থেকে নীচে চালাবে।
৯। চোখে কিংবা নাকে কি নোংরা থাকে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, চোখে ও নাকে নোংরা থাকে।
১০। চোখে, নাকে ময়লা থাকলে কী করতে হয়?
উত্তর : পরিষ্কার করতে হয়।
১১। চোখে, নাকে ময়লা যদি শক্ত হয়ে জমে থাকে তা হলে কীভাবে পরিষ্কার করবে?
উত্তরঃ জল দিয়ে ভিজিয়ে নরম করে পরিষ্কার করবে।
১২। রোজ সকালে কী কী পরিষ্কার করা দরকার?
উত্তরঃ দাঁত, জিভ, নাক, চোখ ও মুখ পরিষ্কার করা দরকার। দাঁত ব্রাশ করার ছবি
সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:
১। দাঁতে নোংরা জমলে মুখে -----------------------হয়।
২। জিভে নোংরা তুলতে জিভ ছোলা দিয়ে—---------------------------------- ঘষে নিতে হবে।
৩। নীচের দাঁতে ------------------------------ থেকে ওপরে ব্রাশ টানবে।
৪। নাকে নোংরা শক্ত হয়ে ------------------------------- থাকতে পারে।
৫। দাঁত, জিভ, নাক, চোখ ও মুখ পরিষ্কার করতে -------------------------------- প্রয়োজন।
উত্তরঃ (১) গন্ধ, (২) জিভকে, (৩) তলা, (৪) জমে, (৫) জলের।
সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:
১। নাকে/দাঁতে ময়লা জমে মুখে গন্ধ হয়।
২। জিভে/চোখে নোংরা শক্ত হয়ে জমে থাকে।
৩। নীচের/ওপরের দাঁতে ব্রাশ ওপর থেকে নীচে টানতে হবে।
৪। দাঁতের/চোখের নোংরা পরিষ্কারের নিয়ম আছে।
৫। রোজ সকালে কুলকুচি করে জিভ/চোখ পরিষ্কার করা দরকার।
উত্তরঃ (১) দাঁতে, (২) চোখে, (৩) ওপরের, (৪) দাঁতের, (৫) জিভ।
ঠিক বাক্যের পাশে ও ভুল বাক্যের পাশে × চিহ্ন দাও।
১। জিভ পরিষ্কার করতে ব্রাশ লাগে। (x)
২। দাঁতে নোংরা জমলে মুখে গন্ধ হয়। (√)
৩। চোখের নোংরা শক্ত হলে জলে ভিজিয়ে পরিষ্কার করতে হয়। (√)
৪। জিভ ছোলা একটি ক্ষতিকর জিনিস। (x)
[অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)]
১। শরীরের কোথায় পেনসিল ছোঁয়ালে বোঝা যায়?
উত্তরঃ চামড়ায় পেনসিল ছোঁয়ালে বোঝা যায়।
২। আমরা কোন্ ইন্দ্রিয়কে 'স্পর্শেন্দ্রিয়' বলতে পারি?
উত্তর: চামড়াকে 'স্পর্শেন্দ্রিয়' বলতে পারি।
৩। কোন্ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে স্পর্শ অনুভব করা যায়?
উত্তর: চামড়ার সাহায্যে স্পর্শ অনুভব করা যায়।
৪। কাঠিগজা কোথায় ছোঁয়ালে মিষ্টি লাগে?
উত্তর: জিভে ছোঁয়ালে মিষ্টি লাগে।
৫। চোখ বুজলে দিনের বেলায় কেন কিছু দেখা যাবে না?
উত্তর: চোখে আলো ঢুকবে না বলে।
৬। কোনো কিছু দেখার জন্য চোখের কী প্রয়োজন হয়?
উত্তর : আলোর প্রয়োজন হয়।
৭। কান বন্ধ করে রাখলে কী হবে?
উত্তর : কিছু শোনা যাবে না।
৮। নাক বন্ধ করলে কী পাবে না?
উত্তর : নাক বন্ধ করলে গন্ধ পাবে না।
৯। কাউকে কীভাবে চেনা যেতে পারে?
উত্তর: দেখে কিংবা গলা শুনে চেনা যেতে পারে।
১০। যারা চোখে দেখে না তারা কোন্ ইন্দ্রিয়কে বেশি কাজে লাগায়?
উত্তরঃ কান নামক ইন্দ্রিয়কে বেশি কাজে লাগায়।
১১। যারা চোখে দেখতে পায় না তারা কীভাবে চিনতে পারে?
উত্তর: কানের সাহায্যে গলার শব্দ শুনে চিনতে পারে।
১২। ঠাকুরমা চোখে দেখতে পান না আর কানেও শুনতে পান না, তাহলে তোমাকে কীভাবে চিনতে পারবেন?
উত্তর: গা ছুঁয়ে চিনতে পারবেন।
১৩। জিভেগজা জিভে ছোঁয়ালে মিষ্টি লাগার কারণ কী?
উত্তর: জিভের মিষ্টি, টক, ঝাল ইত্যাদি বিভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করার ক্ষমতা আছে-এটাই এর কারণ।
১৪। নাক নামক ইন্দ্রিয় আমাদের কীসে সাহায্য করে?
উত্তর: গন্ধ বুঝতে সাহায্য করে।
১৫। চোখে কী প্রবেশ না করলে আমরা দেখতে পাব না?
উত্তর: চোখে আলো প্রবেশ না করলে আমরা দেখতে পাব না।
[সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Short Questions)]
১। পঞ্চেন্দ্রিয়ের নাম লেখো এবং তাদের কাজ উল্লেখ করো। ।
উত্তরঃ চোখ, কান, নাক, জিভ ও চামড়া হলো পঞ্চেন্দ্রিয়। চোখ দেখতে সাহায্য করে, কান শুনতে সাহায্য করে, নাক গন্ধ
২। গলা শুনেও কে ডাকছে তা বোঝা যায় কোন্ ইন্দ্রিয়ের কারণে?
উত্তর: কান নামক ইন্দ্রিয়ের কারণে। যারা চোখে কম দেখে বা দেখতে পায় না, তাদের কান অনেক বেশি সজাগ হয়ে থাকে।
৩। কাউকে চেনার কত রকমের উপায় আছে?
উত্তরঃ কাউকে চেনার তিন রকমের উপায় আছে। যথা- চোখ দিয়ে দেখে, কিংবা তার গলা শুনে কিংবা তাকে ছুঁয়ে।
[নৈর্ব্যক্তিক]
সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
সঠিক উত্তর বেছে নিয়ে লেখো:
১। গজাটা জিভে ছুঁলেই—---------------------- লাগবে।0
২। চোখে আলো গেলে তবেই পাবে।
৩। নাকটা ভালো করে চেপে রাখলে পাবে না।
৪। পঞ্চেন্দ্রিয়ের একটি ইন্দ্রিয় হলো
৫। স্পর্শেন্দ্রিয় হলো-চামড়া/নাক।
৬। দৃষ্টিহীনদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে ইন্দ্রিয়টি সজাগ থাকে সেটি হলো-কান/নাক।
উত্তরঃ (১) মিষ্টি, (২) দেখতে, (৩) গন্ধ, (৪) চোখ, | (৫) ডাকছে, (৬) চিনতে।
১। নাক দিয়ে কোনো কিছুর—----------------গন্ধ/শব্দ বোঝা যায়।
২। চোখ, কান, দাঁত—--------------পঞ্চেন্দ্রিয়ের অন্তর্গত।
৩। জিভে/নাকে স্বাদ অনুভব করা যায়। ৪। চোখ/নাক—------------কাউকে চিনতে সাহায্য করে।
৫। গলা শুনেও কে বোঝা যায়।
৬। ঠাকুরমা ছুঁয়েও পারেন।
উত্তরঃ (১) গন্ধ, (২) কান, (৩) জিভে, (৪) চোখ, (৫) চামড়া, (৬) কান।
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)
১। কানামাছি খেলায় সবাই কানামাছিকে ঘিরে কী করে?
উত্তরঃ সবাই ছোটে।
২। কানামাছি খেলায় একটা দলে ক-জন কানামাছি হয়?
উত্তরঃ একজন কানামাছি হয়।
৩। দিদিমণি কানামাছি খেলায় একটা দলে ক'জন থাকবে বললেন?
উত্তরঃ ছ-জন থাকবে বললেন।
৪। একটি দলে ছ-জনের মধ্যে রেফারি ক-জন হয়?
উত্তর: একজন রেফারি হয়।
৫। কানামাছি খেলায় রেফারি আর কানামাছি ছাড়া একটা দলের আর ক-জন থাকে?
উত্তর: চারজন থাকে।
৬। রেফারি আর কানামাছি ছাড়া বাকি চারজন কোথায় দাঁড়িয়ে থাকবে?
উত্তর: কানামাছির থেকে একটু দূরে।
৭। দলের ওই চারজন কী বলতে থাকবে?
উত্তরঃকানামাছি ভোঁ ভোঁ/যাকে পাবি তাকে ছোঁ।
৮। দলের চারজন 'কানামাছি ভোঁ ভোঁ/ যাকে পাবি তাকে ছোঁ'- ক-বার করে বলবে?
উত্তরঃ চারবার করে বলবে।
৯। কানামাছি কী শুনবে?
উত্তর: কানামাছি ভোঁ ভোঁ/যাকে পাবি তাকে ছোঁ শুনবে।
১০। 'কানামাছি ভোঁ ভোঁ/ যাকে পাবি তাকে ছোঁ' কথাগুলি শুনে কানামাছি কী করবে?
উত্তর: আন্দাজ করবে, শব্দ কোথা থেকে আসছে।
১১। 'কানামাছি ভোঁ ভোঁ/যাকে পাবি তাকে ছোঁ' শব্দগুলি কোথা থেকে আসছে আন্দাজ করার পর কানামাছি কী করবে?
উত্তর: কানামাছিকে খুঁজতে যাবে।
১২। কানামাছি কোন্ একজনকে কত সময়ের মধ্যে ছোঁবে?
উত্তর: এক মিনিটের মধ্যে।
১৩। এক মিনিটের মধ্যে যদি কানামাছি কাউকে ছুঁতে না পারে তবে কী হবে?
উত্তর: অন্যরা সরে যাবে।
১৪। অন্যরা সরে গিয়ে কী করবে?
উত্তরঃ আবার চারবার করে 'কানামাছি ভোঁ ভোঁ যাকে পাবি তাকে ছোঁ' বলবে।
১৫। তিয়ানের নিয়মে কানামাছি খেলায় কেউ কানামাছিকে কীভাবে ঠকাতে পারে?
উত্তর: গলার স্বর পরিবর্তন করে ঠকাতে পারবে।
Editing By- Lipi Medhi