অধ্য়ায় -  
আকাশ
--------------

    👉Download Books PDF
    👉Paid Answer (For Membership User)

 
1. Very Short Question Answer
 
১। সাদা মেঘের পিছনে আকাশের কী রং হয়?
উত্তরঃ নীল রং হয়

২। মেঘকে কেন কালো দেখায়?
উত্তরঃ অনেক ছোটো ছোটো জলকণা থাকে বলে মেঘকে কালো দেখায়

৩। কখন মেঘ ছাই ছাই দেখায়?
উত্তরঃ জলকণা বড়ো বড়ো থাকলে দেখায়

৪। রাতের আকাশ কেমন দেখায়?
উত্তরঃ রাতের কালো আকাশে তারা ঝিকমিক করে

৫। রাতের আকাশে কী ঝিকমিক করে?
উত্তরঃ রাতের আকাশ কালো দেখায়

৬। আকাশে চাঁদের কাছাকাছি জায়গাটায় মাঝে মাঝে কী দেখা যায়?
উত্তরঃ আকাশে চাঁদের কাছাকাছি জায়গাটায় মাঝে মাঝে আলো
দেখা যায়

৭। দিনেরবেলায় সূর্য থেকে দূরের আকাশটা কেমন হয়?
উত্তরঃ দিনেরবেলায় সূর্য থেকে দূরের আকাশটা নীল হয়

৮। দিনেরবেলায় কোথাকার আকাশটা ঠিক নীল নয়?
উত্তরঃ সূর্যের কাছের আকাশটা

৯। সোজাসুজি সূর্যের দিকে তাকালে কীসের ক্ষতি হয়?
উত্তরঃ চোখের ক্ষতি হয়

১০। কোন্ দিকে সূর্য তা বোঝার উপায় কী?
উত্তরঃ নিজেকে দেখে বোঝা যায়। কারণ ছায়ার উলটো দিকে সূর্য থাকে

১১। বিকেলে সূর্য কোন্ দিকে থাকে?
উত্তরঃ পশ্চিম দিকে থাকে

১২। পশ্চিম দিকে সূর্য থাকলে তোমার ছায়া কোন্ দিকে থাকবে?
উত্তরঃ আমার ছায়া পূর্বদিকে থাকবে

১৩। নানা সময়ে আকাশের রং কেমন হয়?
উত্তরঃ নানা রকমের হয়
 
১৪। আকাশের রং কি বদলে যায়?
উত্তরঃ  বাতাসের ধূলিকণার তারতম্যের কারণে সূর্যালোকে আকাশের রং-এর বৈচিত্র্য দেখা যায়
 
১৫। আকাশে যে রং আমরা দেখি তার কারণ কী?
উত্তর: বাতাসে নানান ধূলিকণার ওপর সূর্যালোক পড়লে রং-এর ছটা বেরোয়
 
১৬। রাতে কার আলো দেখা যায়?
উত্তরঃ রাতে চাঁদের আলো দেখা যায়
 
১৭। চাঁদের আলোয় কত দূরের কোনো চেনা জিনিসকে দেখা যায়?
উত্তর: চাঁদের আলোয় আট-দশ মিটার দূর পর্যন্ত কোনো চেনা জিনিসকে চেনা যায়
 
১৮। অমাবস্যার রাতে কত দূরের কোনো কিছুকে আমরা দেখতে পাই?
উত্তর: অমাবস্যার রাতে সামনে কেউ দাঁড়িয়ে থাকলেও আমরা ভালো করে দেখতে পাই না
 
১৯। পূর্ণিমার রাতে কেন তিনতলা বাড়ির ছাদ থেকে নীচের লোককে দেখা যায়?
উত্তরঃ পূর্ণিমার রাতে চাঁদের আলো থাকার জন্য তিনতলা বাড়ির ছাদ থেকে নীচের
লোককে দেখা যায়
 
২০। দিনের কোন্ সময় আলো কমে যায়?
উত্তরঃ বিকেলে আলো কমে যায়
 
২১। দিনেরবেলায় বিকেলে আলো কমলে গরম কি কমে যায়?
উত্তরঃ হ্যাঁ, দিনেরবেলায় বিকেলে আলো কমলে গরমও কমে যায়
 
২২। কী কারণে দিনেরবেলায় সূর্যের আলো কমে যেতে পারে?
উত্তর:  মেঘের কারণে দিনেরবেলায় সূর্যের আলো কমে যেতে পারে
 
২৩। মেঘের কারণে দিনেরবেলায় সূর্যের আলো কমলে কি গরমও কমে যায়?
উত্তরঃ না। অনেক সময় মেঘ করলে সূর্যের আলো কমলেও গরম কমে না

2. Short Question Answer
 
১। মেঘ কখন কালো ও কখন ছাই ছাই দেখায়?
উত্তরঃ যখন অনেক ছোটো ছোটো জলকণা থাকে তখন মেঘ কালো দেখায়। আর জলকণাগুলি বড়ো বড়ো হয়ে গেলে মেঘ ছাই ছাই দেখায়
 
২। রাতের আকাশ কেমন দেখায়?
উত্তরঃ রাতের আকাশ কালো দেখায় এবং আকাশে তারাগুলি ঝিকমিক করতে থাকে। তবে চাঁদের কাছাকাছি জায়গাটায় মাঝে মাঝে আলো দেখা যায়
 
৩। দিনেরবেলায় সূর্যের কাছের এবং দূরের আকাশ কেমন দেখায়?
উত্তরঃ দিনেরবেলায় সূর্যের কাছের আকাশ ঠিক নীল নয় এবং দূরের আকাশটা নীল দেখায়

৪। পশ্চিম দিকে সূর্য থাকলে তোমার ছায়া কোন্ দিকে পড়বে এবং ছায়ার দিকে মুখ করে দাঁড়ালে অন্য দিকগুলি কোন্ দিকে হবে?
উত্তরঃ পশ্চিম দিকে সূর্য থাকলে আমার ছায়া পড়বে পূর্বদিকে। তখন আমার পিছন দিকটা পশ্চিম দিক, ডানদিকটা দক্ষিণ দিক এবং বামদিকটা উত্তর দিক হবে
 
3. Fill in The Blanks
 
তারাগুলি পূর্ব থেকে ------------------ সরে যায়
উত্তরঃ পশ্চিমে
 
২। জলের বাষ্প স্বাভাবিকভাবে বাতাসে ---------------------- যায় না
উত্তরঃ দেখা
 
৩। শীতকালে পুকুরের ওপরে যে ধোঁয়া দেখা যায় তা হল------------------------  |
উত্তরঃ  জলীয় বাষ্প
 
৪। ধুলোকণার সঙ্গে ------------------------- জমে
উত্তরঃ জলকণা
 
৫। মেঘে -------------------আটকা পড়ে
উত্তরঃ সূর্য
 
 
4. True And False
 
 
১। (বিকেলে/সকালে) - সূর্য পশ্চিম দিকে থাকে
উত্তরঃ বিকেলে
 
২। সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ালে ছায়া- (সামনের/পিছনের) দিকে পড়ে
উত্তরঃ পিছনের
 
৩। ছুটির দিনে- (কয়েক/প্রতি) ঘণ্টা অন্তর নিজের ছায়াটি দেখবে
উত্তরঃ কয়েক
 
৪। চাঁদের – (কাছাকাছি/দূরবর্তী) জায়গাটায় মাঝে মাঝে আলো দেখা যায়
উত্তরঃ  চোখের
 
৫। সোজাসুজি সূর্যের দিকে তাকালে- (চোখের/দৃষ্টির) ক্ষতি হয়
উত্তরঃ কাছাকাছি
 
 
5. Long question Answer
 
 
১। জলীয় বাষ্পকে বোঝার উপায় কী?
উত্তরঃ জলীয় বাষ্পকে বোঝার দুটি ভালো উপায় আছে- (ক) যদি হাঁড়িতে আমরা জলকে ফোটাই তবে হাঁড়ি থেকে ধোঁয়ার মতো জিনিসকে ওপরের দিকে বেরোতে দেখব। (খ) যদি শীতকালে সকালের দিকে আমরা পুকুরের জলের দিকে তাকাই তবে দেখতে পাব একটি ধোঁয়াটে স্তর। ওটাই জলীয় বাষ্প
 
২। মেঘ কী করে সৃষ্টি হয়?
উত্তরঃ নদী, সাগরের জল শুকিয়ে বাতাসে জলীয় বাষ্প বাড়ে। ওই বাষ্প ঠান্ডা হয়। তারপর বাতাসে ভেসে থাকা ধুলোর কণার গায়ে জলকণা হয়ে জমে পাশাপাশি ভাসে। তারা সূর্যের আলো আটকে দেয় বা নানা দিকে ছড়িয়ে দেয়। একে মেঘ বলে

 
Editing By:- Lipi Medhi