অধ্যায় - ১৯

আরাম

    👉Paid  Answer (For Membership User)

    👉Download Books PDF

১। এক কথায় উত্তর দাও:

১.১ কূজন কী?

 

উত্তরঃ পাখিদের কলকাকলিকে কূজন বলে

 

১.২ কীভাবে ঘুম ভাঙল?

 

উত্তরঃ পাখিদের প্রভাতি গান শুনে শিশুর ঘুম ভেঙে গেল

 

১.৩ ঘুম ভেঙে কী দেখা গেল?

 

উত্তরঃ ঘুম ভেঙে শিশু দেখল রাবা মা দুজনে দুপাশে আছেন

 

১.৪ জিজি আর পুতুলেরা কী করছে?

 

উত্তরঃ জিজি অর্থাৎ শিশুর দিদি পাশের ঘরে ঘুমের মধ্যে আছে আর পুতুলেরা টুংটাং করে এ ঘরে নেচে উঠছে

 

১.৫ 'কী আরাম'-কখন এমন মনে হল?

 

উত্তরঃ যখন সব ঠিকঠাক আছে দেখা গেল তখন কী আরাম মনে হল

 

১.৬ সব কিছু ঠিকঠাক মনে হল কখন?

 

উত্তর: সকালে আজান উঠেছে, উঠেছে সীতারামের গান তখন সব ঠিকঠাক আছে মনে হল

 

২। যেটি ঠিক সেটি বেছে নিয়ে লেখো:

 

২.১ কবিতাটিতে (ভোরবেলার/রাত্রিবেলার) কথা বলা হয়েছে

 

উত্তর: কবিতাটিতে ভোরবেলার কথা বলা হয়েছে

 

২.২ পুতুলেরা (এঘরে/ওঘরে) নেচে উঠেছে

 

উত্তরঃ পুতুলেরা এঘরে নেচে উঠেছে

 

২.৩ (আজ/কাল) কী আরাম

 

উত্তর: আজ কী আরাম

 

৩। কবিতাটি পড়ে বাক্য সম্পূর্ণ করো:

 

৩.১ আজ ঘুম ভেঙে দেখি ----------------------

 

উত্তর: আজ ঘুম ভেঙে দেখি বাবা মা দুজনে দু পাশে আছে

 

৩.২ পুতুলেরা -------------নেমে ওঠে এ ঘরে

 

উত্তরঃ পুতুলেরা টুংটাং নেচে ওঠে এ ঘরে

 

৩.৩ ওইদিকে শোনা যায়----------------

 

উত্তরঃ ওইদিকে শোনা যায় সিয়ারাম

 

৩.৪ ওই ঘরে জিজি ----------------------ঘুমায়

 

উত্তর: ওই ঘরে জিজি বেঘোরে ঘুমায়

 

৪। শব্দঝুড়ি থেকে উপযুক্ত শব্দ বেছে নিয়ে শূন্যস্থানে বসাও:

 

৪.১ রোজ সকালে আমাদের ঘুম -------------

 

উত্তর: রোজ সকালে আমাদের ঘুম ভাঙে

 

৪.২ বাবা-মা আমাদের ---------------------

 

উত্তরঃ বাবা মা আমাদের ভালোবাসেন

 

৪.৩ আনন্দে মন ----------------- ওঠে

 

উত্তর: আনন্দে মন নেচে ওঠে

 

৪.৪ প্রচণ্ড গরমে -------------------- নেই

 

উত্তরঃ প্রচণ্ড গরমে আরাম নেই

 

৫। কোন কোন পাখির ডাকে আমাদের ঘুম ভাঙে?

 

উত্তর: কাক, চড়াই, শালিক, দোয়েল, শ্যামা, ফিঙে, বেনেবউ ও বসন্তকালে কোকিল প্রভৃতি পাখির ডাকে আমাদের ঘুম ভাঙে

 

৬। সকালে উঠে কীভাবে তুমি দিন শুরু করো, চার-পাঁচটি বাক্যে লেখো

 

উত্তরঃ সকালে উঠে প্রথমে দেখে নিই সব ঠিকঠাক আছে কিনা। ও ঘরে দিদি ঘুমোয়। তাকে টেনে তুলি। তাড়াতাড়ি মার নির্দেশে মুখ হাত ধুয়ে জামাটামা পরে মায়ের দেওয়া কিছু খাবার, তার মধ্যে অবশ্যই দুধ থাকে খেয়ে নিই। ছুটির দিন থাকলে বাবার হাত ধরে অদূরের পার্কটায় আমি আর দিদি ঘুরতে যাই। এই সময় বাবাকে খুব ভালো লাগে। পার্কের নানা ফলফুলের গাছগুলো বাবা আমাদের চেনাতে থাকে। তারপর বাড়ি ফিরে পড়ার টেবিলে বই খাতা নিয়ে বসতেই হয়। এ দিকে আবার মায়ের কড়া নজর। এমন ভাবে পড়তে হবে যাতে মা রান্নাঘর থেকে শুনতে পায়। যত বেলা বাড়ে, পাখির ডাক কমে যেতে থাকে। সূর্যের তাপ বাড়তে থাকে। রাস্তায় লোকজন বাড়ে। মার ব্যস্ততাও বাড়ে। আমাদেরও রোজকার রুটিন শুরু হয়ে যায়

 

Paid  Answer (For Membership User)

Editing By- Lipi Medhi