West Bengal Class 4 Environment Chapter 3 Solution 2025 | পশ্চিমবঙ্গ ৪র্থ শ্ৰেণির পরিবেশ চ্যাপ্টার ৩ সমাধান | WBBSE Class 4 Amader Paribesh Books Chapter 3 Solution | শরীর |
অধ্যায় ৩
শরীর
------------------------
👉Download Books PDF অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর: ১। হাতি কী খায়? উত্তর:কলাগাছ। ২। গোরু কী খায়? উত্তর:গোরু ঘাস, খড়, বিচালি খায়। ৩। প্রজাপতি কী খায়? উত্তর:ফুলের রস। ৪। কুকুর কীভাবে খাবার খায়? উত্তর:কুকুর দাঁত দিয়ে কামড়ে খায়। ৫। ব্যাং কী খায়? উত্তর:পোকামাকড় খায়। ৬। দিনে ক'বার দাঁত মাজা দরকার? উত্তর:দিনে দু'বার দাঁত মাজা দরকার। ৭। খাবার পরে কী করতে হবে? উত্তর:মুখ ভালো করে ধুতে হবে যাতে দাঁতের ফাঁকে খাবারের কণা না
থেকে যায়। ৮। দাঁতের বেশি অংশটা কোথায় থাকে? উত্তর:দাঁতের বেশি অংশটা মাড়ির
মধ্যে থাকে। ৯। শরীরের সবচেয়ে কঠিন অংশ কোল্টিন্ট? উত্তর:মাড়ির বাইরে থাকা দাঁতের
অংশটা শরীরের সবচেয়ে কঠিন অংশ। ১০। কখন দাঁতের ফাঁকে খাবারের টুকরো আটকে যেতে পারে? উত্তর:খাবার খাওয়ার সময় দাঁতের ফাঁকে খাবারের টুকরো আটকে যেতে
পারে। ১১। দাঁতে আটকে থাকা খাবারের টুকরোয় কারা বাসা বাঁধতে পারে? উত্তর:খালি চোখে দেখতে পাওয়া যায়
না এমন সব জীব দাঁতে আটকে থাকা খাবারের টুকরোয় বাসা বাঁধতে পারে। ১২। দাঁত খারাপ হলে কী অসুবিধা হয়? উত্তর:যন্ত্রণা করে এবং প্রয়োজনে দাঁত তুলেও ফেলতে হয়। নৈৰ্ব্য়ত্তিক প্ৰশ্নোত্তব় • শূন্যস্থান পূরণ করো: ১। ফড়িং—--------------- এর রস খায়। ২। ইঁদুর, বেজি ইত্যাদিকে খায়—---------------। ৩।—------------ ফলকে ঠুকরে খায়। ৪। গিলে খাবার খায় ৫। চুষে খাবার খায়—--------------। ৬। কোনো কিছু খাওয়ার পরেই মুখ—---------- করে ধুতে হবে। ৭।—---------------খুব অল্প অংশ মাড়ির বাইরে থাকে। ৮। দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাবারের টুকরোয় বাসা বাঁধে নানান
—-----------। ৯।দাঁতেৃব় ফাঁকে লেগে থাকা টুকব়োয় বাসা
জীবদেব়—-------------চোখে দেখা যায় না । উত্তর:১। ঘাস। ২। সাপ। ৩।
টিয়াপাখি, ৪। সাপ, ৫। মৌমাছি(৬) ভালো, (৭) দাঁতের, (৮) জীব, (৯) খালি। • সঠিক উত্তরের পাশে'✓'চিহ্ন, ভুল উত্তরের পাশে'x'চিহ্ন দাও: ১। সমস্ত প্রাণী একই ধরনের খাবার খায়। ২। টিয়াপাখির দাঁত নেই। ৩। কুকর মাংস খায় না। উত্তর:১।'X'। ২।'✓'। ৩। 'X'। ৪। 'X'ו সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর: ১। জ্বর হলে কী কী সমস্যা হয়? উত্তর:জ্বর হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। খাবারে অরুচি লাগে। ২। জ্বরের কারণ কী কী? উত্তর:অধিক পরিশ্রম, দীর্ঘদিন সময়মতো খাওয়া
দাওয়া না করায় শরীর দুর্বল ও বৃগ্ধ হয়ে জ্বর হয়ে থাকে। অনেক সময় পরিমাণ মতো খাবার
না খেলেও শরীর দুর্বল হয়। ৩ । কীসের ভিত্তিতে খাবার খেতে হয়? উত্তর:শরীরের চাহিদা অনুসারে খাবার খেতে হয়। তবে এই খাবার যেন
শরীরকে সুস্থ রাখে তা দেখতে হবে। শুধু তাই নয়, ওই খাদ্যে যেন শরীরের আকার
ও ওজন অতিরিক্ত না বাড়ে সেটাও দেখতে হবে। আবার কম খেলেও চলবে না। ৪। কেন পরিকল্পনামাফিক খাবার খাওয়ার দরকার হয়? উত্তর:বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন পরিমাণ শক্তির আয়োজন হয়। সেই
শক্তির চাহিদা পূরণের জন্য শরীরকে সঠিকভাবে গড়ে তোলার জন্য এবং রোেগ প্রতিরোেধ
ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য পরিকল্পনা মাফিক খাবার খেতে হয়। ৫। সুষম আহার কী? এটি মূলত কয় ধরনের? উত্তর:পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিদিন সব খাবার পরিমাণ মতো মিশিয়ে
খাওয়াকে সুষম আহার বলে। সুষম আহার মূলত চার ধরনের হয়। ৬। সুষম আহার কোন কোন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে? উত্তৰঃসুষম আহাব় কাজেব় ধব়ণ , বয়স ,উচ্চতা , শাব়ীব়িক অবস্থা এবং
আবহাওয়াব় ওপব় নিৰ্ভব় কব়েনিৰ্ধাব়ণ কব়া হয়। শারীরিক অবস্থা এবং আবহাওয়ার ওপর নির্ভর
করে নির্ধারণ করা হয়। ৭। সুষম আহারের মধ্যে কী ধরনের খাবার থাকে লেখো। উত্তর:সুষম আহারের মধ্যে থাকে-
দানাশস্য জাতীয় খাবার, শাকসবজি ও ফল জাতীয় খাবার, তেল, ঘি, বাদাম জাতীয় খাবার এবং মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার ৮। সুষম আহারে যে চার চার ধরনের খাবার থাকে তাদের প্রতিটির
একটি করে উদাহরণ দাও। উত্তর:এরকম চার ধরনের খাবার হল-
ভাত, গাজর, ঘি, মাংস। ৯। গাছ কীভাবে খাদ্য তৈরি করে? উত্তর:গাছ মূল দিয়ে মাটি থেকে জল
শোষণ করে। সেই জল এবং পরিবেশের কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস দিয়ে পাতার কোশে সূর্যের
আলোর সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে। ১০। তুমি তোমার দেহে সূর্যের শক্তি কীভাবে পাও? উত্তর:সূর্যের শক্তি সরাসরি আমি পাই না। ঘুরপথে খাদ্যের মাধ্যমে
পাই। উদ্ভিদ খাদ্যের মধ্যে সূর্যের শক্তিকে আবদ্ধ করে। সেই খাদ্য আমি যখন খাই তখন
সূর্যের শক্তি পাই। ১১। চারটি আলাদা আলাদা প্রাণীর নাম ও কাজ লেখো। যেখানে
শক্তির দরকার হয়। উত্তর:মাছরাঙা যখন মাছ শিকার করে, বাঘ হরিণ শিকার করে, মৌমাছি ফুলের মধু খুঁজে
বেড়ায়, মাছ জলে সাঁতার কাটে, তখন শক্তির দরকার হয়। 👉Paid Answer (For Membership User) Editing By Lipi Medhi