২৮। যতীনের জুতো
Very Short Question Answer
১.আবোল তাবোল বইটি কার লেখা?
উত্তর: আবোল তাবোল বইটির রচয়িতা হলেন সুকুমার রায়।।
২. তাঁর লেখা দুটি নাটকের নাম লেখো।
উত্তর: সুকুমার রায়ের লেখা দুটি নাটক হল-'অবাক জলপান', 'লক্ষ্মণের শক্তিশেল'।
৩. নতুন জুতো কিনে এনে যতীনের বাবা তাকে কী বলেছিলেন?
উত্তর: নতুন জুতো কিনে যতীনের বাবা বলেছিলেন এরপর যতীন যদি জুতো নষ্ট করে তবে তাকে ছেঁড়া জুতো পরেই থাকতে হবে।
৪. যতীনের স্লেট পেনসিলগুলো টুকরো টুকরো কেন?
উত্তর: স্লেট পেনসিলগুলো যতীনের হাত থেকে সবসময়ই পড়ে যেত বলে সেগুলো টুকরো টুকরো থাকত।
৫. যতীন কোন জিনিসটি যতদিন সম্ভব টিকিয়ে রাখত?
উত্তর: যতীন ঘুড়িটিকে যতদিন সম্ভব টিকিয়ে রাখত।
৬. যতীন কখন রান্নাঘরে গিয়ে উৎপাত করত?
উত্তর: ঘুড়ি ছিঁড়ে গেলে যতীন আঠা চাইতে রান্নাঘরে গিয়ে উৎপাত করত।
৭. খেলার সময়টা সে কীভাবে কাটাতে ভালোবাসত?
উত্তর: খেলার সময়টা যতীন ঘুড়ি উড়িয়ে কাটিয়ে দিতে ভালোবাসত।
৮. যতীন কোথায় দরজিদের দেখা পেয়েছিল?
উত্তর: কোনো এক অচেনা দেশে পৌঁছে যতীন দরজিদের দেখা পেয়েছিল।
Short Question Answer
১. যতীন শেষ তিনটে সিঁড়ি ডিঙিয়ে লাফিয়ে পড়ায় কী হয়েছিল?
উত্তর: স্কুল থেকে ঘোরার পথে যতীন শেষ তিনটি সিঁড়ি ডিঙিয়ে লাফিয়ে পড়ার পরেই তার পায়ের তলা থেকে মাটিটা সরে যায়। ছেঁড়া চটি তখন তাকে শূন্যের উপর দিয়ে নিয়ে চলে অচেনা দেশে।
২. চটি যতীনকে মুচিদের কাছে নিয়ে গিয়েছিল কেন?
উত্তর: যতীন সিঁড়ি দিয়ে গড়গড়ি করে নামার সময় তার পায়ের চটির একটা পাশ ছিঁড়ে যায়। এতে চটির খুব ব্যথা লাগে। এ কারণেই সারাই করার জন্য ছিড়ে যাওয়া চটি যতীনকে মুচিদের কাছে নিয়ে যায়।
৩. 'মনে থাকে যেন, একটুও লাফাবে না, একটাও সিঁড়ি ডিঙোবে না'- কারা যতীনকে এই কথা বলেছিল?কখন বলেছিল?
উত্তর: মুচিরা যতীনকে একথা বলেছিল।
একটা পাঁচতলা বাড়ির সিঁড়ি উঠতে গিয়ে যতীন 'তিনবারে দুটো সিঁড়ি একসঙ্গে উঠেছিল। পাঁচবার লাফিয়েছিল। আর তিনটে করে সিঁড়ি দুবার ডিঙিয়েছিল। মুচিদের মতে যতীনের একাজ করা উচিত হয়নি। এ প্রসঙ্গেই তারা আলোচ্য মন্তব্যটি করেছিল।
৪.'আহা সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে, এই ভোগানিতে বাছা আমার বড় দুর্বল হয়ে গেছে।'- যতীনের মায়ের এই ভাবনা যদি সত্যিও হয়, তবু যতীনের লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে না চলার কারণ তোমার যা মনে হয় পাঁচটি বাক্যে লেখো।
উত্তর: যতীন বুঝেছিল জিনিসের অযত্ন করলে বা নষ্ট করলে শাস্তি পেতে হয়। লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে চললে তার জামা জুতো ছিঁড়ে যাবে। সেক্ষেত্রে তাকেই সেগুলো সেলাই করতে হবে। তার মনে ভয় ছিল দরজি বা মুচি জিনিসপত্র নষ্ট করার কারণে তাকে শাস্তি দিতে পারে। সে ব্যবহার্য সামগ্রী ব্যবহার করে তাদের কদর বুঝতে পারে। বাড়ি ফিরে তার দুরন্তপনাও তাই অনেক কমে যায়।
Fill in The Blanks
১. ---------------জোরে কখনই এ বিদ্রোহ দমন করা যাবে না।
উত্তর: গায়ের জোরে কখনই এ বিদ্রোহ দমন করা যাবে না।
২. আমরা গত ছুটিতে সবুজ--------------- পিকনিক করতে গিয়েছিলাম।
উত্তর: আমরা গত ছুটিতে সবুজ মাঠে পিকনিক করতে গিয়েছিলাম।
দিঘার সমুদ্র উত্তাল হয়ে ওঠে।
৩. ----------না করলে অন্যায় করা বেড়ে যায়।
উত্তর: ভয় না করলে অন্যায় করা বেড়ে যায়।
৪. গ্রীষ্মের দুপুরে রঙিন----------------চোখে দিলে আরাম বোধ হয়।
উত্তর:গ্রীষ্মের দুপুরে রঙিন চশমা চোখে দিলে আরাম বোধ হয়।