Lesson 22 

হাবুর বিপদ অজেয় রায়


১. সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:

১.১ স্কুল বাড়িটা ছিল-

(ক) এক-তলা 

(খ) দুই-তলা

(গ) তিন-তলা 

(ঘ) চার-তলা

উত্তরঃ (ক) এক-তলা

১.২ খাসা সময় কেটে যাবে-

(ক) দত্তদের আমবাগানে ঢুকলে

(খ) রায়দের আমবাগানে ঢুকলে

(গ) মজুমদারদের আমবাগানে ঢুকলে

(ঘ) দাসদের আমবাগানে ঢুকলে

উত্তরঃ (ক) দত্তদের আমবাগানে ঢুকলে

১.৩ ক্লাস কামাই করলে চিঠি আনতে হবে-

(ক) মামার কাছ থেকে

(খ) বাবার কাছ থেকে

(গ) দাদার কাছ থেকে

(ঘ) দিদির কাছ থেকে

উত্তরঃ (খ) বাবার কাছ থেকে

১.৪ লাস্ট বেঞ্চের ওপর নজর থাকে-

(ক) বাবাদের    (খ) ছাত্রদের

(গ) স্যারেদের    (ঘ) পড়ুয়াদের
উত্তরঃ (গ) স্যারেদের
 

২. এককথায় উত্তর দাও:
 
২.১ হাবুর মনে কার চেহারা ভেসে উঠেছিল?
উত্তরঃ হাবুর মনে সুধীরবাবুর ভারিক্কি চেহারা ভেসে উঠেছিল। 

২.২ হাবু কোথায় বসে পড়েছিল ক্লাসে?
উত্তরঃ হাবু থার্ড বেঞ্চের এক কোণে বসে পড়েছিল

২.৩ সুধীরবাবু কীসের ক্লাস নেন?
উত্তরঃ সুধীরবাবু বাংলা রচনার ক্লাস নেন

২.৪ সুধীরবাবুর পোশাক কী ছিল?
উত্তরঃ সুধীরবাবুর পোশাক ছিল ধুতি-পাঞ্জাবি এবং কাঁধে পাট করা সাদা চাদর

২.৫ সুধীরবাবুকে কারা ভয় ও ভক্তি দুটোই করে?
উত্তরঃ সুধীরবাবুকে ছাত্ররা ভয় ও ভক্তি দুটোই করে। 

২.১ প্রফুল্লর রচনা সুধীরবাবুর কেন পছন্দ হয়নি
উত্তরঃ প্রফুল্ল নিজের থেকে রচনা না-লিখে, দে-সরকারের বই থেকে হুবহু টুকে এনেছে বলে সুধীরবাবুর তা পছন্দ হয়নি। 
 
২.২ নিতাই শাস্তি পেল কেন?
উত্তরঃ নিতাই রচনা লিখে আনতে না-পারার কারণ হিসেবে মায়ের অসুখের মিথ্যে অজুহাত দেখালে, সুধীরবাবু তা বুঝতে পেরে নিতাইকে শাস্তি দেন
 
২.৩ সুধীরবাবু কোন্ অন্যায়কে ক্ষমা করেন না?
উত্তরঃ সুধীরবাবু ক্লাসের কাজে অবহেলাকে ক্ষমা করেন না
 
২.৪ সুধীরবাবুর কপালের ভাঁজ কীসের চিহ্ন?
উত্তরঃ সুধীরবাবুর কপালের ভাঁজ অসন্তোষের চিহ্ন
 
২.৫ রচনা পড়ার সময় প্রফুল্লকে সুধীরবাবু থামিয়ে দিলেন কেন? তাঁকে তিনি কোন্ পরামর্শ দিলেন?
উত্তরঃ সুধীরবাবুর হুকুমে প্রফুল্ল তার খাতা খুলে 'বাংলাদেশে বর্ষাকাল' রচনাটি পড়তে শুরু করেদু-পৃষ্ঠা শোনার পর সুধীরবাবু রেগে গিয়ে তাকে পড়া বন্ধ করতে বলেন। তিনি জানান, বই থেকে কপি করা রচনা তিনি শুনবেন না
 
 সুধীরবাবু প্রফুল্লকে পরের দিন আবার রচনাটিকে নতুন করে লিখে আনতে বলেন। রচনাটি লেখার সময় সে যেন আরও একটা-দুটো বই অবশ্যই ঘাঁটাঘাঁটি করে সেই পরামর্শও দেন
 
৩.৬ "সুধীরবাবুর একটি মুদ্রাদোষ"-কী সেই 'মুদ্রাদোষ'? কখনই বা এর বহিঃপ্রকাশ ঘটেছিল?
উত্তরঃ 'মুদ্রাদোষ' বলতে বোঝায়, কথা বলার বিশিষ্ট অভ্যাস বা আচরণভঙ্গি। সুধীরবাবুর মুদ্রাদোষ হল- তিনি কথা প্রসঙ্গে বারবার বলেন, 'মনে থাকবে?'
 
 ক্লাসের একটি ছেলে নিতাই সুধীরবাবুর আদেশ অনুযায়ী রচনা লিখে না-এনে মায়ের শারীরিক অসুস্থতার মিথ্যা গল্প শোনায়। কিন্তু সুধীরবাবু সেটি বিশ্বাস করেননি। কারণ, তিনি আগের দিন গোঁসাইবাড়িতে নিতাইয়ের মাকে কীর্তন শুনতে দেখেছিলেন। তাই তিনি নিতাইয়ের ওপর খুব রেগে যান এবং তাকে ক্লাসে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে বলেন। এমনকি টিফিনের সময়ও তাকে বাইরে বেরোতে নিষেধ করেন। পরের দিন তাকে রচনাটি লিখে আনার কথা বলতে গিয়ে তাঁর এই মুদ্রাদোষটি ফের প্রকাশ্যে আসে
 
২.৭ "তবেই রচনায় প্রকৃত সাহিত্যিক মূল্য আসবে।"- সুধীরবাবুর মতে কীভাবে একটি রচনা সাহিত্যিক মূল্যে অনন্য হয়ে ওঠে?
উত্তরঃ সুধীরবাবুর মতে, একটি রচনায় তখনই প্রকৃত সাহিত্যিক মূল্য আসবে, যখন তার মধ্যে থাকবে মৌলিকত্ব। শুধুমাত্র পুথিগত বিদ্যার ওপর নির্ভর করে লিখলে চলবে না। রচনাটির মধ্যে নিজস্ব চিন্তাভাবনারও প্রকাশ ঘটানো প্রয়োজন হয়। ভাষাকে হতে হবে সহজসরল। নিজের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাভিত্তিক ঘটনা সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখলেই, তা প্রকৃত সাহিত্যিক মূল্য পাবে- এটিই সুধীরবাবুর ধারণা
 
২.৮ "শুনছিস? স্রেফ আবোল-তাবোল।"-হাবু ওরফে হাবুলচন্দ্রের রচনা পড়াকে প্রশান্তর 'আবোল-তাবোল' মনে হয়েছে কেন? তুমি কি এর সঙ্গে একমত?
উত্তরঃ হাবুর রচনা পড়াকে প্রশান্তর 'আবোল-তাবোল' মনে হয়েছিল। কারণ সেই রচনা হাবু কোনো সূত্রের ওপর ভিত্তি করে পড়ছিল না। তাই তার রচনাপাঠ প্রশান্তর কাছে 'আবোল-তাবোল' সংগতিহীন বলে মনে হয়েছিল
 
না, আমি প্রশান্তর বক্তব্যের সঙ্গে একমত নই। 'আবোল- তাবোল' শব্দের অর্থ হল এলোমেলো বা খাপছাড়া। কিন্তু হাবুর পাঠ করা রচনাটি ছিল তার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাভিত্তিক এবং বাস্তবসম্মত। আসলে প্রশান্ত কিংবা ক্লাসের অন্যান্য ছেলেরা বই থেকে রচনা টুকে বা মুখস্থ করে আনত। অন্যের ভাবনা কিংবা ভাষা অনুকরণ করে লেখার মধ্যে স্বকীয়তা থাকে না, এমন লেখা কৃত্রিম ও জড়তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। প্রশান্ত এই ধরনের লেখা পড়ে অভ্যস্ত ছিল বলেই হাবুর নিজস্ব অভিজ্ঞতাভিত্তিক রচনাটি শুনে তার 'আবোল-তাবোল' বলে মনে হয়েছিল
 
২.৯ "তাঁর কাছে রহস্য পরিষ্কার হয়ে গেল”- কোন্ রহস্যের কথা বলা হয়েছে? কীভাবে তার জট ছাড়ল?
উত্তরঃ হাবু 'বাংলাদেশে বর্ষাকাল' নামক রচনাটি আগাগোড়া খাতা দেখে পাঠ করেও সুধীরবাবুর কাছে তার খাতা পাঠাতে অস্বীকার করার ব্যাপারটিকে এখানে 'রহস্য' বলা হয়েছে
 
সুধীরবাবু আদর্শ শিক্ষকের মতো ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধের জাগরণ ঘটাতে চাইতেন। তিনি চাইতেন ছাত্রছাত্রীরা যাতে সুন্দর হাতের লেখায় নির্দিষ্ট রচনার খাতাতেই রচনা লেখে। তাই তিনি সমস্ত খাতা সংশোধন করার জন্য বাড়িতে নিয়ে যেতেন। গল্পে সুধীরবাবুর নির্দেশে ক্লাসের মনিটর হরিপদ সকলের খাতা সংগ্রহ করছিল। একে একে সকলে খাতা দিতে থাকলেও হাবু তার খাতাটিকে দিতে চায়নি। হরিপদ সেটি সুধীরবাবুকে জানালে সুধীরবাবু অবাক হয়ে হাবুকে খাতা দিতে বলেন। অতঃপর তিনকড়ির সাহায্যে হরিপদ হাবুর খাতাটি নিয়ে সুধীরবাবুর কাছে দেয়। হাবুর খাতার মলাটে 'বীজগণিত খাতা' লেখা দেখে সুধীরবাবু মনে করেন, হাবুল যেহেতু রচনার খাতায় রচনা না-লিখে অন্য খাতায় লিখছে, তাই সে খাতা দিতে চাইছে না। আসলে এত সুন্দর রচনা পাঠ করার পরেও হাবু কেন খাতা দিতে চাইছে না, এ বিষয়ে সুধীরবাবুর সন্দেহ হচ্ছিল। খাতার মলাটটি দেখে তাঁর কাছে সেই রহস্য পরিষ্কার হয়ে যায়
 
২.১০ "না, এতটা বাড়াবাড়ি করা ঠিক হবে না।"-কার মনে এমন চিন্তার উদয় হল? সত্যিই কি তোমার সেই চিন্তাকে বাড়াবাড়ি মনে হয়?
উত্তরঃ প্রশ্নোদ্ভূত চিন্তাটির উদয় হয়েছিল শিক্ষক সুধীরবাবুর মনে
 
 না, সুধীরবাবুর মনে উদ্ভূত হওয়া চিন্তাটিকে আমার বাড়াবাড়ি বলে মনে হয় না। কারণ, সুধীরবাবু চান মৌলিক এবং প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাভিত্তিক রচনা, যা হাবুর পাঠ করা রচনার মধ্যে ছিল। রচনাটি সুধীরবাবুর ভালোও লেগেছিল। তাই তিনি উৎসাহ দেওয়ার জন্য চেয়েছিলেন, হাবুর পিঠ চাপড়ে 'সাবাস' জানাতে। এর মধ্যে কোনো বাড়াবাড়ি থাকতে পারে না। তবে এর একটি বিরূপ দিক অবশ্যই আছে, যেটি অভিজ্ঞ শিক্ষক সুধীরবাবুর মনে হয়েছিল। রচনাটি হাবু না-লিখে এনে পুরোটাই বানিয়ে বলায় তাকে বাহবা জানালে পরবর্তীকালে সবাই না-লিখে এনে বানিয়ে বলার চেষ্টা করবে। তাতে ক্লাসের নিয়মশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হবে। তবুও সুধীরবাবুর মনে জাগা চিন্তাটিকে আমার বাড়াবাড়ি বলে মনে হয় না। কারণ, এর ফলে হাবুর চিন্তা এবং কল্পনার মৌলিকত্ব যথাযোগ্য সমাদর লাভ করত
 
২.১১ "তা সোজাসুজি স্বীকার করলেই পারতে"- সুধীরবাবু হাবুকে যে এ কথা বলেন, সেই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সুযোগ না থাকার জন্য তিনি নিজেই কতখানি দায়ী বলে তোমার মনে হয়?
উত্তরঃ সুধীরবাবু হাবুকে বলেছিলেন, তার অপরাধটিকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা না-করে সোজাসুজি স্বীকার করে নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু হাবু যে নিজের ত্রুটিস্বীকার করেনি, তার পিছনে শিক্ষক সুধীরবাবু নিজেই অনেকখানি দায়ী। প্রথমত, তাঁর রাশভারী চেহারা, গম্ভীর মুখ এবং মোটা কাচের চশমা পরিহিত দুটি বৃহৎ চোখের শানিত দৃষ্টি দেখলে অন্যান্য ছাত্রদের মতো হাবুও ভয় পেত, দ্বিতীয়ত, পড়াশোনায় অবহেলা তিনি সহ্য করার মতো লোক নন। সুতরাং, ছাত্ররা পড়া না-করে এসে সোজাসুজি সত্য স্বীকার করলে কেমন শাস্তি পেতে হয়, তা সকলেই বেশ ভালো-মতন জানত। তাই হাবুও সত্য কথাটি সোজাসুজি স্বীকার না-করে চেষ্টা করে যাচ্ছিল সুধীরবাবুর হাত থেকে রেহাই পেতে। সুতরাং, এ ঘটনার জন্য সুধীরবাবুর ব্যক্তিত্ব ও আচরণ অনেকটাই দায়ী
 
২.১২ গল্পে কঠোর মাস্টারমশাই সুধীরবাবুর মধ্যেও এক স্নেহপ্রবণ, নীতিনিষ্ঠ, আদর্শবাদী, প্রশ্রয়দাতা মানুষ লুকিয়ে ছিল-আলোচনা করো
উত্তরঃ বিশিষ্ট লেখক অজেয় রায়ের 'হাবুর বিপদ' নামক গল্পে কড়া শিক্ষক হিসেবে পরিচিত সুধীরবাবুর চরিত্রের মধ্যে স্নেহপ্রবণ, নীতিনিষ্ঠ, আদর্শবাদী এবং প্রশ্রয়দাতা-সুলভ কিছু বৈশিষ্ট্যের সন্ধান আমরা লক্ষ্য করি
 
(অ) নীতিনিষ্ঠ: নিতাই রচনা না-লিখে এনে তার মায়ের অসুখের মিথ্যা গল্প শোনালে তিনি কঠোর হয়ে তাকে দাঁড়িয়ে থাকার শাস্তি দেন
 
(আ) স্নেহপ্রবণ: প্রশান্ত তার রচনা পড়ে শোনালে, তাকে স্নেহসুলভ বাক্যে ভালো হয়েছে জানিয়ে আরও সুন্দর করে গুছিয়ে লেখার পরামর্শ দেন। হাবুর রচনা শুনে তাকেও স্নেহসুলভ প্রশংসা করেন

(ই) আদর্শবাদী ও প্রশ্রয়দাতা মানুষ: আবার যখন তিনি জানতে পারলেন, হাবু রচনা লিখে না-এনে মিথ্যে খাতা দেখে পড়ার ভান করে পুরো রচনাটিকে বানিয়ে বলেছে, তখন ক্লাসের নিয়মশৃঙ্খলার কথা ভেবে তাকে উচ্চকণ্ঠে বাহবা জানাননি, বরং মনে মনে প্রশংসা করলেও প্রকাশ্যে মৃদু বকাঝকা করেছেন। ক্লাসের শৃঙ্খলা তাঁর কাছে সবার আগে। পাশাপাশি হাবুকে তার অপরাধের জন্য শাস্তি না-দেওয়ার মধ্যে দিয়ে সুধীরবাবুর প্রশ্রয়দাতা মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে
 
২.১১ স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে হাবুর কী মনে হচ্ছিল?
উত্তরঃ সুধীরবাবুর দেওয়া হোমটাস্ক করে না - আনার কারণে স্কুলের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে হাবু দোটানার মধ্যে পড়ে যায়। সে ঠিক করতে পারে না-যে কী করবে! একবার ভাবে ফিরে যাবে; কিন্তু ফিরে গেলে অনুপস্থিতির কারণ দেখিয়ে বাবার সই করা চিঠি আনতে হবে। সেক্ষেত্রে পরিণতি হবে ভয়ানক। আবার সুধীরবাবুর রাশভারী চেহারা এবং তীক্ষ্ণ চাহনির কথা ভেবে হাবু স্কুলে ঢুকতে ভয় পায়। হাবু জানে, সুধীরবাবু তাকে ভালোবাসলেও পড়াশোনায় অবহেলা করা তিনি একদম ক্ষমা করেন না। তবুও শেষমেশ সে সিদ্ধান্ত নেয়-যা হওয়ার সুধীরবাবুর হাতেই হোক। তাই হাবু স্কুলেই প্রবেশ করে
 
২.১২ তার চোখে স্কুলের ভেতরের কোন্ ছবি ধরা পড়ে?
উত্তরঃ তার অর্থাৎ, হাবুর চোখে স্কুলের ভেতরে ছোটো ছোটো ছেলেদের চাঞ্চল্যের এক চিত্র ধরা পড়ে। গরমকালে সকালে স্কুল হওয়ায় সাতটার সময় স্কুল আরম্ভের ঘণ্টা পড়ে। সাতটা বাজতে তখনও কয়েক মিনিট বাকি। একতলা স্কুলবাড়ির প্রতিটি ঘরে ছেলেদের কলকাকলির ধ্বনি শোনা যাচ্ছিল। স্কুলের উঠোনে কিছু ছেলে খেলাধুলা করছিল। কিন্তু এই সমস্ত দৃশ্য ছাপিয়ে হাবুর চোখে ভেসে ওঠে সুধীরবাবুর রাশভারী চেহারা এবং তাঁর মোটা চশমা পরিহিত কাচের আড়ালে দুটি বৃহৎ চোখের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি, যা তাকে রীতিমতো ঘাবড়ে দেয়
 
👉Paid Answer (For Membership User)
👉Download Books PDF
 
Editing By:- Lipi Medhi