Chapter 9
ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব:
-------------------------------
[MCQs]
1. টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর মাঝখানের অঞ্চলকে বলা হত-
A. ব্যাবিলন
B. সুমের
C. মেসোপটেমিয়া ✔
2. 'নীলনদের দান' বলা হয়-
A. সুমেরকে
B. চিনকে
C. মিশরকে ✔
3. মিশরের শাসকদের বলা হত-
A. ফ্যারাও ✔
B. মমি
C. রাজা
4. 'পেপার' শব্দটি যে শব্দ থেকে এসেছে, তা হল-
A. লাজুলি
B. প্যাপিরাস ✔
C. কিউনিফর্ম
5. হোয়াংহো ও ইয়াংসিকিয়াং নদীর অববাহিকায় গড়ে উঠেছিল-
A. চিন সভ্যতা ✔
B. মিশরীয় সভ্যতা
C. সিন্ধু সভ্যতা
6. প্রথম কাগজ বানানো ও ছাপার কৌশল আবিষ্কার করেছিল-
A. ভারত
B. গ্রিস
C. চিন ✔
7. ইন্দো-গ্রিক বলা হত-
A. শকদের
B. ব্যাকট্রিয়ার অধিবাসীদের ✔
C. কুষাণদের
8. পুরাণ সাহিত্যে 'যবন' বলা হয়েছে-
A. মিশরের রাজাদের
B. মৌর্য রাজাদের
C. ব্যাকট্রিয়ার গ্রিক রাজাদের ✔
9. ভারত-রোম বাণিজ্য যে-পথের মাধ্যমে চলত তাকে বলা হয়-
A. রাজপথ
B. রেশমপথ ✔
C. স্থলপথ
10. রেশম বাণিজ্য থেকে প্রচুর শুল্ক লাভ করতেন-
A. সাতবাহন শাসকরা
B. মৌর্য শাসকরা
C. কুষাণ শাসকরা ✔
11. সমুদ্রবাণিজ্যে পশ্চিম উপকূলের সেরা বন্দর ছিল-
A. কোঙ্কন
B. কল্যাণ
C. ভৃগুকচ্ছ ✔
12. প্রাচীন বাংলার বন্দর হল-
A. কল্যাণ
B. তাম্রলিপ্ত ✔
C. ব্রোচ
13. জুনাগড় প্রশস্তি-
A. সংস্কৃত ভাষায় লেখা ✔
B. প্রাকৃত ভাষায় লেখা
C. পালি ভাষায় লেখা
14. পঞ্চসিদ্ধান্তিকা গ্রন্থটির রচয়িতা ছিলেন-
A. আর্যভট্ট
B. বরাহমিহির ✔
C. ব্রহ্মগুপ্ত
Very Short Question Answer
1. সুমেরীয়রা খেজুর গাছকে কী বলত?
উ: সুমেরীয়রা খেজুর গাছকে বলত জীবনবৃক্ষ।
2. কোন ঐতিহাসিক মিশরকে 'নীলনদের দান' বলেছেন?
উ: গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস মিশরকে 'নীলনদের দান' বলেছেন।
3. ফ্যারাও কাদের বলা হত?
উ: মিশরের রাজাদের ফ্যারাও বলা হত।
4. 'পিরামিডের দেশ' বলা হয় কাকে?
উ: মিশরকে 'পিরামিডের দেশ' বলা হয়।
5. মিনান্দার কে?
উ: মিনান্দার ছিলেন একজন ইন্দো-গ্রিক শাসক।
6. মিনান্দার কার কাছে বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত হন?
উ: মিনান্দার বৌদ্ধভিক্ষু নাগসেনের কাছে বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত হন।
7. মিলিন্দপঞহো কার লেখা?
উ: মিলিন্দপঞহো বৌদ্ধপণ্ডিত নাগসেন-এর লেখা।
8. ইরান থেকে আগত পার্থীয়রা উপমহাদেশে কী নামে পরিচিত?
উ: ইরান থেকে আগত পার্থীয়রা উপমহাদেশে পহ্লব নামে পরিচিত।
9. কোন্ শক শাসক নিজের মুদ্রায় 'রাজাধিরাজ' উপাধি ব্যবহার করেছিলেন?
উ: শক শাসক গন্ডোফারনেস নিজের মুদ্রায় 'রাজাধিরাজ' উপাধি ব্যবহার করেছিলেন।
10. গন্ডোফারনেসের আমলে কে খ্রিস্টধর্ম প্রচারের জন্য উপমহাদেশে এসেছিলেন?
উ: গন্ডোফারনেসের আমলে সেন্ট থমাস খ্রিস্টধর্ম প্রচারের জন্য উপমহাদেশে এসেছিলেন।
11. কাকে 'ভারতের রক্ষাকারী' বলা হয়?
উ: স্কন্দগুপ্তকে 'ভারতের রক্ষাকারী' বলা হয়।
12. 'ভারতের অ্যাটিলা' কাকে বলা হয়?
উ: হুন নেতা মিহিরকুলকে 'ভারতের অ্যাটিলা' বলা হয়।
13. প্রাচীন ভারতের কয়েকটি বাণিজ্য বন্দরের নাম লেখো।
উ: প্রাচীন ভারতের কয়েকটি বাণিজ্য বন্দর হল-তাম্রলিপ্ত, ভৃগুকচ্ছ, কল্যাণ, কাবেরীপট্টিনম ইত্যাদি।
14. গুপ্ত আমলে ভারতের পূর্ব উপকূলে কোন্ বন্দরের খ্যাতি বেড়েছিল?
উ: গুপ্ত আমলে ভারতের পূর্ব উপকূলে তাম্রলিপ্ত বন্দরের খ্যাতি বেড়েছিল।
15. পঞ্চসিদ্ধান্তিকা কার লেখা?
উ: পঞ্চসিদ্ধান্তিকা বরাহমিহিরের লেখা।
16. ফো-কুয়ো-কি বইটি কার লেখা?
উ: ফো-কুয়ো-কি বইটি ফাসিয়ানের লেখা।
17. সুয়ান জাং নালন্দা মহাবিহারে কার কাছে পড়াশোনা করেন?
উ: সুয়ান জাং নালন্দা মহাবিহারে পণ্ডিত শীলভদ্রের কাছে পড়াশোনা করেন।
Short Question Answer
1. গন্ডোফারনেস সম্পর্কে কী জান?
উ: গণ্ডোফারনেস ছিলেন একজন পহ্লব রাজা। তিনি আনুমানিক ২০ অথবা ২১ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ শকদের হারিয়ে উত্তর-পশ্চিম ভারতে রাজত্ব শুরু করেন। গন্ধার ও পাঞ্জাবের অংশবিশেষ এবং সিন্ধু প্রদেশের বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে তাঁর সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছিল। তিনি নিজের মুদ্রায় রাজাধিরাজ উপাধি ব্যবহার করতেন। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর ভারতে পহ্লব সাম্রাজ্য ধ্বংস হয়।
2. মৌর্য সাম্রাজ্যের সঙ্গে অন্যান্য সাম্রাজ্যের দূত বিনিময় ব্যবস্থা কেমন ছিল?
উ: প্রাচীনকালে ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গে পৃথিবীর অন্যান্য অংশের যোগাযোগের অন্যতম প্রধান মাধ্যম ছিল দূত বিনিময় ব্যবস্থা। মৌর্য রাজাদের সময়ে এই ব্যবস্থা বিশেষভাবে প্রচলিত ছিল। সেলিউকাসের দূত মেগাস্থিনিস, ডায়ামাকাস মৌর্য দরবারে গিয়েছিলেন। টলেমি দূত হিসেবে পাঠিয়েছিলেন ডায়োনিসিয়াসকে। বিন্দুসারের সময়ে সিরিয়ার সঙ্গে দূতের মাধ্যমে যোগাযোগ গড়ে ওঠে। সম্রাট অশোক বৌদ্ধধর্ম প্রচারের জন্য সিরিয়া, মিশর, ম্যাসিডন, সিংহল প্রভৃতি দেশে দূত পাঠিয়েছিলেন।
3. রেশমপথ কী?
উ: খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থাপিত হয়। জলপথ ও স্থলপথে এই বাণিজ্য রোম সাম্রাজ্য এবং ভূমধ্যসাগরের পূর্বদিকে চিন ও ভারতের মধ্যে চলত। বাণিজ্যিক দ্রব্যের মধ্যে সবথেকে বেশি জনপ্রিয় ছিল চিনের রেশম। এই রেশম তাকলামাকান মরুভূমি পার হয়ে দুটি পথে নিয়ে আসা হত। পথ দুটি কাশগড়ে গিয়ে মিশত। সেখান থেকে বিভিন্ন পথ ধরে রেশম পৌঁছোেত ভূমধ্যসাগরের পূর্বদিকের এলাকায়। খ্রিস্টীয় উনিশ শতক নাগাদ এই পথ রেশমপথ নামে পরিচিত হয়।
Long Question Answer
1. মৌর্য শিল্পরীতিতে কীরূপ পারসিক প্রভাব লক্ষ করা যায়?
উ: মৌর্য যুগের শিল্পরীতিতে পারসিক প্রভাব লক্ষ করা যায়। যেমন-
খরোষ্ঠী লিপি-এর ব্যবহার : সম্রাট অশোক উত্তর- পশ্চিম ভারতে যে-লিপিগুলির প্রচলন করেন তাতে খরোষ্ঠী লিপি ব্যবহার করেন। এই লিপির উৎস ছিল অ্যারামীয় লিপি বা পারসিক লিপি।
লিপি লেখার পদ্ধতি: এই দুটি লিপিই ডানদিক থেকে বামদিকে লেখা হত।
(C) স্তম্ভ নির্মাণের কৌশল: পারসিক শাসকরা উঁচু পাথরের স্তম্ভ নির্মাণ করে সেই স্তম্ভের গায়ে লিপিগুলি উৎকীর্ণ করতেন। মৌর্য সম্রাট অশোক তাঁর স্তম্ভলিপিগুলি তৈরি করানোর সময় পারসিক স্তম্ভলিপিগুলির নির্মাণকৌশল অনুসরণ করেন।
(D) ইন্দো-পারসিক রীতির সূচনা: প্রাচীন ভারতে এইভাবে স্থাপত্যশিল্পে ইন্দো-পারসিক রীতির সূচনা হয়।
2. ভারত ও বহির্বিশ্বের মধ্যে যোগাযোগের যে-কোনো একটি মাধ্যম আলোচনা করো।
অথবা, উপমহাদেশের সঙ্গে বহির্বিশ্বের সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন কীভাবে হয়েছিল ব্যাখ্যা করো।
উ: সুপ্রাচীনকাল থেকে ভারতের সঙ্গে বহির্বিশ্বের যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। ভারত ও বহির্বিশ্বের মধ্যে যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম ছিল। যথা-রাজনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যম, অর্থনৈতিক যোগাযোগের মাধ্যম, সাংস্কৃতিক যোগাযোগের মাধ্যম। এখন সাংস্কৃতিক যোগাযোগের মাধ্যম সম্পর্কে আলোচনা করা হল।
> সাংস্কৃতিক যোগাযোগের মাধ্যম: উপমহাদেশের সঙ্গে বাইরের বিভিন্ন অঞ্চলের যোগাযোগের এক অন্যতম মাধ্যম ছিল সাংস্কৃতিক বিনিময়। বিভিন্ন জাতি-উপজাতির মেলামেশার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ সম্ভব হয়েছিল।
পারস্যের সঙ্গে যোগাযোগ: পারসিক সাম্রাজ্যে প্রচলিত অ্যারামীয় ভাষা ও লিপি ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে প্রচলিত ছিল। সম্ভবত অ্যারামীয় লিপি থেকে খরোষ্ঠী লিপি প্রচলিত হয়। দুটি লিপিই ডানদিক থেকে বামদিকে লেখা হত। পারসিপোলিস নগরীর পতনের পর অনেক পারসিক শিল্পী উপমহাদেশে চলে আসে এবং সম্ভবত তাদের হাত ধরেই ভারতীয় উপমহাদেশে ইন্দো-পারসিক স্থাপত্য রীতির বিকাশ ঘটে |
গ্রিকের সঙ্গে যোগাযোগ: আলেকজান্ডার ভারতীয় উপমহাদেশে বেশ কয়েকটি নগর তৈরি করেছিলেন। সেগুলিতে গ্রিকরা বসবাস করত। ধীরে ধীরে ভারতীয় উপমহাদেশের জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতির সঙ্গে গ্রিকদের সংমিশ্রণ ঘটে। ইন্দো-গ্রিকরা উপমহাদেশে সোনার মুদ্রা চালু করে। শিল্পক্ষেত্রে গ্রিক-ভারতীয় শিল্পকলার সংমিশ্রণে গড়ে ওঠে গন্ধার শিল্প।
(C) শক-পত্নব ও কুষাণ সংস্কৃতি: ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষদের জীবনযাত্রায় শক-পহ্লব ও কুষাণদের জীবনযাপন রীতি প্রভাব ফেলেছিল। ভারতীয় উপমহাদেশের সমাজ-সংস্কৃতি ও ধর্ম থেকে যেমন শক-পহ্লব ও কুষাণরা অনেক কিছু শিখেছিল তেমনই যুদ্ধরীতি, পোশাক-পরিচ্ছদ, ঘরবাড়ি ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও বিনিময়ের নজির চোখে পড়ার মতো ছিল।
(D) বৌদ্ধধর্ম: ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গে বাইরের জগতের যোগাযোগের অপর এক মাধ্যম ছিল বৌদ্ধধর্ম। এদেশ থেকে বৌদ্ধধর্মের প্রচার ও শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে বহু পণ্ডিত বিভিন্ন দেশে যেতেন। তেমনি বহু শিক্ষার্থীরা বৌদ্ধ ধর্ম ও শিক্ষার চর্চা করতে এদেশে আসতেন। এ প্রসঙ্গে চিনা পণ্ডিত ফাসিয়ান এবং সুয়ান জাং-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায়। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতক থেকে চিন দেশে বৌদ্ধধর্মের প্রসার ঘটে এবং বৌদ্ধধর্মের বিকাশকে কেন্দ্র করে উভয় দেশের মধ্যে বৌদ্ধিক বিকাশ সম্পন্ন হয়।
3. ভারতে পারসিক আক্রমণের ফল কী হয়েছিল?
উ: খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক থেকেই কাইরাস বা কুরুষের নেতৃত্বে ভারতে পারসিক আক্রমণের সূচনা হয়। তবে প্রথম দরায়বৌষই উত্তর-পশ্চিম ভারতে প্রকৃত পারসিক আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন।
বাণিজ্যিক সম্পর্ক: এই আক্রমণের ফলে পশ্চিম এশিয়ার সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
ভাষার সমৃদ্ধি: অনেক পারসিক শব্দ ভারতীয় ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছে।
শিল্পকলার উন্নতি: ভারতীয় স্থাপত্যকলায় পারসিক রীতি প্রবেশ করে এদেশের শিল্পকলাকে উন্নত করেছে।
সাম্রাজ্য গঠনের ধারণা: ভারতীয় রাজারা তাদের কাছ থেকেই বড়ো সাম্রাজ্য গড়ে তোলার ধারণা লাভ করে।
4. আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের ফল কী হয়েছিল?
অথবা, এই আক্রমণের ফলে ভারতে গ্রিক প্রভাব কী পড়েছিল?
উ: খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ অব্দ নাগাদ আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেন। যদিও তিনি ভারতের ভিতর প্রবেশ করেননি। তবুও উত্তর-পশ্চিম ভারতে গ্রিক আধিপত্য স্থাপিত হয়।
গ্রিক সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা: উত্তর-পশ্চিম ভারতে গ্রিক সেনাপতি সেলিউকাসের নেতৃত্বে গ্রিক সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়।
পারসিক প্রভাব বিনষ্ট: এর ফলে ভারতবর্ষে পারসিক প্রভাব বিনষ্ট হয়।
সাংস্কৃতিক যোগাযোগ: ভারতে গ্রিক আধিপত্যের সূত্র ধরে পাশ্চাত্যের সঙ্গে ভারতের সাংস্কৃতিক যোগাযোগ গড়ে ওঠে।
(D) গ্রিক ও পারসিক শিল্পের প্রভাবকুষাণ যুগে গড়ে ওঠা গন্ধার শিল্পে গ্রিক ও পারসিক শিল্পরীতির প্রভাব লক্ষ করা যায়।
স্থাপত্য: আলেকজান্ডারের আক্রমণের ফলে পারসিকরা ভারতীয় উপমহাদেশে চলে আসে। এই পারসিকদের কাছ থেকেই মৌর্যরা পাথরের উঁচু স্তম্ভ বানানোর | কৌশল আয়ত্ত করেছিল। পারসিক শিল্পীদের হাতে সৃষ্টি হয় ইন্দো-পারসিক স্থাপত্যশিল্প।
Fill in The Blanks
1. ________ শব্দটির মানে দুই নদীর মধ্যবর্তী দেশ।
A. মেসোপটেমিয়া ✔
B. সুমের
C. ব্যাবিলন
2. কিউনিফর্ম হল _______ |
A. মিশরের লিপি
B. সুমেরের লিপি ✔
C. চিনের লিপি
3. ফ্যারাওদের মৃতদেহ সংরক্ষণ করার জন্য __________ বানানো হত।
A. তোরণ
B. লাজুলি
C. পিরামিড ✔
4. মিশরের লিপিকে বলা হত ________ লিপি।
A. কিউনিফর্ম
B. সিধুলিপি
C. হায়ারোগ্লিফ ✔
5. তক্ষশিলার রাজা _________ আলেকজান্ডারকে সহযোগিতা করেন।
A. সেলিউকাস
B. চন্দ্রগুপ্ত
C. অম্ভি ✔
6. শক শাসনের বাধা ছিল ________ শাসকরা।
A. কুষাণ শাসকরা
B. গুপ্ত শাসকরা
C. পহ্লব শাসকরা ✔
7. গ্রিক দূত _______ চন্দ্রগুপ্তের রাজসভায় গিয়েছিলেন।
A. টলেমি
B. বিন্দুসার
C. মেগাস্থিনিস ✔
৪. কোঙ্কন উপকূলের বিখ্যাত বন্দর ছিল ________ বন্দর।
A. ভৃগুকচ্ছ
B. তাম্রলিপ্ত
C. কল্যাণ ✔
9. তাম্রলিপ্ত বন্দর থেকে _________ জাহাজে উঠেছিলেন।
A. সুয়ান জাং
B. ফাসিয়ান ✔
C. মেগাস্থিনিস
10. অ্যারামীয় লিপি থেকেই সম্ভবত _________ লিপি তৈরি হয়েছিল।
A. ব্রাহ্মী
B. খরোষ্ঠী ✔
C. পালি
11. _________ ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গে বাইরের জগতের যোগাযোগের একটি মাধ্যম।
A. হিন্দুধর্ম
B. খ্রিস্টধর্ম
C. বৌদ্ধধর্ম ✔
👉Paid Answer (For Membership User)
Editing By- Lipi Medhi