Chapter 5
নদী
-----------
MCQs
1. প্রধান নদীর জলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে-
A) উপনদী
B) শাখানদী
C) প্রশাখানদী
D) পৃথক নদী।
উত্তর: Ⓐ উপনদী।
2. একটি
অন্তর্বাহিনী নদী হল-
A) গঙ্গা
B) ব্রহ্মপুত্র
C) গোদাবরী
D) আমুদরিয়া।
উত্তর: D) আমুদরিয়া।
3. রাইন একটি-
A) অন্তর্বাহিনী নদী,
B) স্থানীয় নদী,
C) আন্তর্জাতিক নদী,
D) জাতীয় নদী।
উত্তর: C)আন্তর্জাতিক
নদী।
4. নদীর
ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল-
A) জলপ্রপাত
B) প্লাবনভূমি
C) অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
D) বদ্বীপ।
উত্তর : A) জলপ্রপাত।
5. আন্তর্জাতিক নদী একাধিক-
A শহরের
B) রাজ্যের
C) দেশের
D) মহাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়।
উত্তর: C) দেশের।
6. নদী পথের
ঢাল বাড়লে নদীর শক্তি-
A) বাড়ে,
B) কমে
C), ক্ষয়,
D) একই থাকে।
উত্তর: A) বাড়ে।
7. বিশ্বের বৃহত্তম বদ্বীপ আছে-
A) সিন্ধুতে,
B) রাইনে,
C) গঙ্গায়,
D) নীলনদে।
উত্তর: C) গঙ্গায়।
8. জলপ্রপাত
নদীর উচ্চগতিতে-
A) ক্ষয়
B) বহন
C)সঞ্চয়
D) জলপ্রবাহের ফলে সৃষ্টি হয়।
উত্তর: A) ক্ষয়ের
ফলে সৃষ্টি হয়।
9. শুষ্ক অঞ্চলের সুগভীর গিরিখাতকে বলে-
A) ক্যানিয়ন
B) জলপ্রপাত
C) ম্যকূপ
D) প্রপাতকূপ।
উত্তর: Ⓐ ক্যানিয়ন।
10. বদ্বীপ
নেই এমন একটি নদী হল-
A) কাবেরী
B) আমাজন
C) ভাগীরথী-হুগলি
D) ইয়াংসি-কিয়াং।
উত্তর: B) আমাজন।
11. প্রপাতকূপ
সৃষ্টি হয়-
A) ক্যানিয়নের
B) মন্থকূপের
C) অশ্বক্ষুরাকৃতির হ্রদের
D) জলপ্রপাতের তলদেশে।
উত্তর: D)জলপ্রপাতের তলদেশে।
12. মানচিত্রে নিত্যবহ নদী দেখানো হয়-
A) লাল রঙে
B) নীল রঙে
C) কালো রঙে
D) হলুদ রঙে।
উত্তর: (B) নীল
রঙে।
13. নদীর
ধারণ অববাহিকা দেখা যায়-
A) মোহানায়
B) নীচু ভূমিতে
C) উৎসস্থলে
D) বদ্বীপ অঞ্চলে।
উত্তর: C) উৎসস্থলে।
14. ইয়াংসি-কিয়াং নদী প্রবাহিত হয়েছে-
A) জাপানে,
B) চিনে,
C) দক্ষিণ কোরিয়ায়,
D) ভুটানে।
উত্তর: B) চিনে।
15. ভল্লা
নদী প্রবাহিত হয়েছে-
A) এশিয়া মহাদেশে,
(B) আফ্রিকা মহাদেশে,
C) ওশিয়ানিয়া মহাদেশে,
D) ইউরোপ মহাদেশে।
উত্তর: ইউরোপ মহাদেশে।
16. নিম্নপ্রবাহে নদীবিন্যাস অনেকটা নীচের দিকে মুখ করা হাতের তালুর মতো হয়,
কারণ -
A) এই সময় নদী সমতল অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে চলে
B) এই সময় নদী নানা শাখায় বিভক্ত হয়
C) এই সময় নদীখাত
D)অগভীর হয় এই সময় নদী প্লাবনের সৃষ্টি করে।
উত্তর:
A) এই সময় নদী নানা শাখায় বিভক্ত হয়।
17. পৃথিবীর
সর্বপ্রধান জলবিভাজিকা হল -
A) মধ্য
এশিয়ার পার্বত্যভূমি
B) উ: আমেরিকার পশ্চিমের কর্ডিলেরা
C) দ: অস্ট্রেলিয়ার গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ
D) পৃ: আফ্রিকার গ্রস্ত উপত্যকা
উত্তর: A) মধ্য
এশিয়ার পার্বত্যভূমি।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন 1. নদী
কীভাবে মানুষের জীবনে প্রভাব বিস্তার করে তা তোমার অঞ্চলের কোনো নদীর উদাহরণ দিয়ে
বুঝিয়ে দাও।
উত্তর: নদী যে-কোনো অঞ্চলের বিকাশ ও উন্নতিতে ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার
করে। যেমন- (ⅰ) এই নদীর শোভা দেখতে এখানে অনেক পর্যটক আসেন। তাই
পর্যটকদের পরিসেবা দান করার জন্য অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। (ii) ইছামতী
থেকে প্রচুর মাছ ধরে মানুষ জীবিকা অর্জন করেন। (iii) নদীর
ঠান্ডা জল হাওয়া স্বস্তিদায়ক পরিবেশ তৈরি করেছে। (iv) নদীকে
কেন্দ্র করে নৌ পরিবহণ ব্যবস্থার বিকাশ ঘটেছে। (v) নদীপাড়ের
মাটি থেকে ইট তৈরি করা হয়। তাই এখানে অনেক ইটভাটা গড়ে উঠেছে। (vi) টাকি
রেলস্টেশন থেকে ইছামতীর তীরের পর্যটন কেন্দ্রের দূরত্ব প্রায় দেড় কিমি (1.5
কিমি)। এই পথে পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য প্রচুর ভ্যান, টোটো, চলাচল করে। যা থেকে স্থানীয় গরিব মানুষরা অর্থ
উপার্জন করে থাকে। (vii) টাকি শহরের বিপরীত পাশে ইচ্ছামতির অপর তীরে
বাংলাদেশের শ্রীপুর জেলার সাতক্ষীরা গ্রাম অবস্থিত। প্রতিবছর বিজয়া দশমীর দিন
উভয়তীরের হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মানুষ প্রতিমা নিরঞ্জন করার জন্য ইছামতী নদীতে
মিলিত হন, যা এক সৌভ্রাতৃত্বের প্রতীক হিসেবে বিশ্ববন্দিত
হয়েছে
প্রশ্ন 2.নদীর
মধ্যগতিতে সৃষ্ট তিনটি ভূমিরূপ বর্ণনা করো।
উত্তর:
নদীর
মধ্যগতিতে সৃষ্ট প্রধান তিনটি ভূমিরূপ হল-
(i) নদী বাঁক বা
মিয়েন্ডার: ভূমির ঢাল কমে গেলে নদীর স্রোতের বেগ কমে যায়। ফলে নদী সামান্য বাধা
পেলেই কঠিন শিলাস্তর এড়িয়ে গিয়ে আঁকাবাঁকা পথে প্রবাহিত হয়। নদীর এই আঁকাবাঁকা
পথকে নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার বলে। উদাহরণ: ভারতের গোদাবরী ও কৃষ্ণানদী এবং তুরস্কের
মিয়েন্ড্রস প্রভৃতি নদীতে দেখা যায়।
(ii) নদীদ্বী প: নদীবাহিত পলি, বালি,
নুড়ি, কাঁকর নদীর মধ্যে বা দুধারে সঞ্চিত হলে
জল প্রবাহের পথ আটকে যায়। নদীতে চড়া পড়ে। কখনও নদী-দ্বীপ তৈরি হয়।
(iii) অশ্বক্ষুরাকৃতি
হ্রদ: নদীর বাঁকের পরিমাণ বাড়লে, বা নদীতে জল বাড়লে কখনো কখনো নদী বাঁকের একটা অংশ
মূলনদী থেকে আলাদা হয়ে যায়। আলাদা বা বিচ্ছিন্ন অংশটি ঘোড়ার খুরের মতো দেখতে হয়
বলে একে অক্ষুরাকৃতি হ্রদ বলে।
প্রশ্ন-3 মানুষের
জীবনের সঙ্গে নদীর কী মিল!! তুলনা করে আলোচনা করো।
উত্তর: একটি আদর্শ নদীর সঙ্গে একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষের জীবনযাত্রার প্রায় 100 শতাংশ মিল খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন-(i) প্রথম ছবিতে একজন বাচ্চা ছেলে ও নদীর উচ্চপ্রবাহের ছবি পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। একটি বাচ্চা ছেলে তার যৌবন বয়সে যেমন কর্মচঞ্চল, দৌড়ঝাঁপ করে, ছটফট করে, অফুরন্ত প্রাণশক্তিতে ভরপুর থাকে। ঠিক তেমনি নদী তার উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে প্রচণ্ড শক্তি সঞ্চয় করে অতি দ্রুতবেগে প্রবাহিত হতে থাকে। (ii) দ্বিতীয় ছবিতে একজন মধ্যবয়সী পরিণত মানুষ ও নদীর মধ্যপ্রবাহের ছবি পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে। নদীর মধ্যগতিতে নদী উপত্যকার ঢাল ও নদীর শক্তি হ্রাস পায়। ফলে নদীর ক্ষয় করার ক্ষমতা যেমন অনেকটা কমে যায়, ঠিক তেমনি একজন পরিণত মাঝবয়সী মানুষও এই সময়ে ধীর স্থির, শান্তশিষ্ট এবং কম গতিসম্পন্ন হয়ে পড়ে, (iii) তৃতীয় ছবিতে একজন মানুষের বার্ধক্য অবস্থা এবং নদীর নিম্নপ্রবাহের চিত্র দেওয়া হয়েছে। একজন মানুষের বার্ধক্য অবস্থায় সে যেমন অশক্ত, চলনশক্তি হারিয়ে ফেলে, কর্মশক্তিহীন হয়ে পড়ে, ঠিক তেমনি নদীও তার নিম্নগতিতে মোহানার কাছে তার গতি, ক্ষমতা সবই হারিয়ে ফেলে।
প্রশ্ন-4 নদী কী কী
কাজ করে?-আলোচনা করো।
উত্তর: নদী তার সুদীর্ঘ
গতিপথে প্রধানত তিন রকমের কাজ করে থাকে। যথা-(i) ক্ষয়সাধন, (ii) বহন ও
(iii) সঞ্চয় কাজ।
ক্ষয়সাধন: প্রবল
জলপ্রবাহের আঘাতে নদীর পাড় ও তলদেশের শিলাসমূহের স্থানচ্যুত বা চূর্ণবিচূর্ণ হওয়া
প্রক্রিয়াকে নদীর ক্ষয়কাজ বলে। *
বহন: নদীর
ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট নুড়ি, কাঁকর, বালি, পাথর, পলি ইত্যাদি নদীর প্রবল জলস্রোতের টানে উৎস
থেকে মোহনার দিকে প্রবাহিত হয়। একে নদীর বহন কাজ বলে। নদীর এই বহন ক্ষমতা নির্ভর
করে নদীপথের ঢাল, জলপ্রবাহের পরিমাণ ও বোঝার
ওপর নির্ভরশীল।
সঞ্চয়কাজ: প্রধানত
নিম্নগতিতে ভূমিঢাল কমে যাওয়ায় নদীর বেগ তথা বোঝা বহনের ক্ষমতা কমে যায়। নদী তার
বহন ক্ষমতার অতিরিক্ত বোঝা নদীর পাশে বা খাতে তা সঞ্চয় করে থাকে। একে নদীর
সঞ্চয়কাজ বলে।
প্রশ্ন-5 নদী ক্রমশ
ভরাট হচ্ছে কেন?
উত্তর: নদী তার
বোঝা (নুড়ি, বালি, পলি, কাঁকর, পলি, কাদা ইত্যাদি) বহন
করতে না পারলে তা সঞ্চয় বা অবক্ষেপণ করে নদী ভরাট করে। যেমন-নদী ভরাট হয়ে যাওয়ার
কারণগুলি হল-(i) নদীর বহন ক্ষমতা অপেক্ষা অধিক পরিমাণে নুড়ি, বালি, পলি, কাদা ইত্যাদি বেশি
পরিমাণে আসা। (ii) নদীতে জলের পরিমাণ কমে আসা। (iii) নদী
উপত্যকার ঢাল কমে আসে। (iv) নদী কোনো আবদ্ধ জলাশয়ে পড়লে। (v) গ্রাম,
শহর, শিল্পাঞ্চলের নোংরা আবর্জনা বর্জ্য
পদার্থ অবাধে নদীতে ফেলে দেওয়া। (v) শহরাঞ্চলগুলিতে নদীর পাড় ভরাট করে ঘরবাড়ি, সেতু নির্মাণ করা। (vii) নদীর তীরে মাছের ভেড়ি তৈরি করা। (viii) অপেক্ষাকৃত
কম স্রোত বা প্রায় স্রোতহীন নদীতে কচুরিপানা, শেওলা, শালুক প্রভৃতি জলজ উদ্ভিদ জন্মায় ও নদী আবদ্ধ হয়ে পড়ে।
প্রশ্ন-6 নদীর
স্বাভাবিক ছন্দকে নষ্ট করে মানুষ কীভাবে সভ্যতার সংকট সৃষ্টি করেছে?
উত্তর: মানবজীবনে নদী
অত্যন্ত প্রভাব বিস্তার করলেও মানুষের কার্যাবলি নদীর স্বাভাবিক ছন্দকে নষ্ট করছে।
ফলে মানুষ নিজেই তার বিপদ ডেকে আনছে। (ⅰ) বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য নদীর ওপর কৃত্রিম বাঁধ তৈরি
করে মানুষ সাময়িকভাবে কিছু সুফল পেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আরো ভয়াবহ বন্যার
কারণ হয়ে উঠেছে। 2021 সালে উত্তরাখণ্ডে ও হিমাচলে একটানা
হড়পাবান ঘটেছে। (ii) মাত্রাতিরিক্ত কৃষিকাজের ফলে কৃষিক্ষেত্র থেকে ধুয়ে
আসা পলিতে নদী ক্রমশ ভরাট হচ্ছে। (iii) কৃষিকাজে জলসেচের পর্যাপ্ত জলের জোগান এবং শিল্পাঞ্চলে ও শহরগুলিতে
পাণীয় জলের জোগানঅক্ষুণ্ণ। (iv) শিল্পাঞ্চলের বর্জ্য পদার্থ ও পরিত্যক্ত জল নদীতে
অবাধে মিশে নদীর জলকে দূষিত ও বিষাক্ত
Short
Answer Question
প্রশ্ন-1 জলবিভাজিকা
কাকে বলে?
উত্তর: যে উচ্চভূমি
পাশাপাশি অবস্থিত দুই বা ততোধিক নদীগোষ্ঠী ও নদী অববাহিকাকে পৃথক করে, তাকে
জলবিভাজিকা বলে। সাধারণত নদীর জল, জলবিভাজিকার (Watershed)
অবস্থান অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন দিকে নিষ্কাশিত হয়। উদাহরণ-এশিয়া
মহাদেশের মধ্যভাগের উচ্চ পার্বত্য অঞ্চল হল পৃথিবীর বৃহত্তম জলবিভাজিকা অঞ্চল।
প্রশ্ন-2 জলবিভাজিকা
ক্ষয় হয়ে গেলে কী ঘটনা ঘটবে? (পর্ষদ নমুনা)
উত্তর: জলবিভাজিকা
ক্ষয়ের ফলে মাটি, পাথর প্রভৃতি ক্ষয়জাত পদার্থ নদীগর্ভে নেমে এসে
সঞ্চিত হয়ে নদীর গভীরতা হ্রাস করবে। নদীতে কোনো কারণে অতিরিক্ত যুক্ত হলে এলে
বন্যার সম্ভাবনা বাড়বে এবং নদীর পার্শ্ববর্তী জলবিভাজিকা সংলগ্ন অঞ্চল ধসপ্রবণ হয়ে
উঠবে।
প্রশ্ন-3 আদর্শ নদী
কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর:
উৎস
থেকে মোহানা পর্যন্ত যে নদীর গতিপথে তিনটি প্রবাহ (উচ্চ, মধ্য ও
নিম্ন) সুস্পষ্টভাবে বোঝা যায়, তাকে আদর্শ নদী বলে।
যেমন-গঙ্গা নদী।
প্রশ্ন-4 নদী
অববাহিকা কাকে বলে?
উত্তর: প্রধান নদীসহ
তার উপনদী ও শাখানদীসমূহ যে অঞ্চলের জল নিষ্কাশন করে, অথবা যে
অঞ্চলকে প্রত্যক্ষভাবে (পানীয় জল, কৃষিকাজ ও পশুপালনের জন্য
জলসেচ, পরিবহণ) বা পরোক্ষভাবে (জলবিদ্যুৎ) উপকার করে,
সেইসব অঞ্চলকে একত্রে ওই প্রধান নদীর অববাহিকা (River Basin)
বলে।
Very
Short Answer Question
1. আমার
গতিপথে 'I' আকৃতির ভূমিরূপ দেখা যায়। আমি কে?
উত্তর: কলোরাডো নদী।
2. আমার
গতিপথে 'নায়াগ্রা' জলপ্রপাত সৃষ্টি
হয়েছে। আমি কে?
উত্তর: সেন্ট লরেন্স নদী।
3. আমার
আকৃতি গ্রিক অক্ষর 'ডেল্টা'র মতো,
আমি কে?
উত্তর: বদ্বীপ।
4. আমি
পৃথিবীর গভীরতম নদী উপত্যকা। আমি কে?
উত্তর: গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন।
5. আমি
জলপ্রপাতের তলদেশে সৃষ্টি হয়ে থাকি। আমি কে?
উত্তর: প্রপাতকূপ।
G ভুল সংশোধন করে লেখো:
1. পার্বত্য
অঞ্চলে নদী শান্তভাবে প্রবাহিত হয়।
উত্তর: পার্বত্য
অঞ্চলে নদী অশান্তভাবে প্রবাহিত হয়।
2. মহানন্দা
যমুনার একটি উপনদী।
উত্তর: মহানন্দা
গঙ্গার একটি উপনদী।
3. আদর্শ
নদীর গতিপথকে 5 টি ভাগে ভাগ করা যায়।
উত্তর: আদর্শ নদী
গতিপথকে 3 টি ভাগে ভাগ করা যায়।
4. লুনি
দক্ষিণ ভারতের একটি নদী।
উত্তর: লুনি পশ্চিম
ভারতের একটি নদী।
D শুদ্ধ বা অশুদ্ধ লেখো:
1. অনেকগুলি
জলধারা মিলিত হয়ে প্রধান নদী সৃষ্টি হয়।
উত্তর: শুদ্ধ
2. নদী
সাধারণত নীচু জলাভূমিতে সৃষ্টি হয়।
উত্তর: অশুদ্ধ
(উচ্চভূমি)
3. গোমুখ
গুহা কারাকোরাম পর্বতমালায় অবস্থিত।
উত্তর: অশুদ্ধ
(হিমালয়)
4. উপনদীসমূহ
প্রধান নদীতে জল বৃদ্ধি করে।
উত্তর: শুদ্ধ
5. সুন্দরবনে
অনেক খাঁড়ি দেখা যায়।
উত্তর: শুদ্ধ
6. নদীচর
কখনোই নদী দ্বীপে পরিণত হতে পারে না।
উত্তর: অশুদ্ধ (পারে)
7. হরিদ্বার
থেকে রাজমহল পাহাড় পর্যন্ত গঙ্গার উচ্চগতি।
উত্তর: অশুদ্ধ
(মধ্যগতি)
৪. পূর্বঘাট পর্বতে যোগ
জলপ্রপাত অবস্থিত
উত্তর: অশুদ্ধ
(পশ্চিমঘাট)
9. বারাণসীর
কাছে গঙ্গায় অনেকগুলি মিয়েন্ডার সৃষ্টি হয়েছে।
উত্তর: শুদ্ধ
👉 Paid Answer ( For Membership User )
Editing by- Rita Moni Bora