শব্দ
👉Paid Answer (For Membership User)
সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো।
প্রশ্নঃ তির্যক তরঙ্গে মাধ্যমের কণাগুলির কম্পন তরঙ্গ গতির অভিমুখের সঙ্গে অগ্রসর হয়-
(a) সমান্তরালে
(b) সমকোণে✓
© যেকোনো কোণে
(d) কোনোটিই নয়।
প্রশ্নঃ সোনার প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়-
(a) শব্দেতর শব্দ
(b) শব্দোত্তর শব্দ
© শ্রুতিগোচর শব্দ
(d) কোনোটিই নয়।
প্রশ্নঃ শ্রবণ গ্রাহকরূপে কাজ করে-
(a) কর্ণপটহ
(b) ইউস্টেচিয়ান নালি
© কক্লিয়া✓
(d) কোনোটিই নয়।
প্রশ্নঃ স্থিতিস্থাপক তরঙ্গের উদাহরণ হলো-
(a) শব্দতরঙ্গ✓
(b) আলোকতরঙ্গ
© বেতারতরঙ্গ
(d) অবলোহিত তরঙ্গ।
প্রশ্নঃ আলট্রাসোনোগ্রাফিতে ব্যবহৃত হয়-
(a) শব্দেতর তরঙ্গ
(b) শব্দোত্তর তরঙ্গ✓
© শ্রুতিগোচর তরঙ্গ
(d) আলোকতরঙ্গ।
প্রশ্নঃ শব্দের প্রাবল্য উৎস থেকে শ্রোতার দূরত্বের-
(a) সমানুপাতিক
(b) ব্যস্তানুপাতিক
© বর্গের সমানুপাতিক
(d) বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।
প্রশ্নঃ শব্দের তীব্রতা পরিমাপের একক
(a) বেল
(b) জুল
© নিউটন
(d) হার্জ।
প্রশ্নঃ একটি পূর্ণ তরঙ্গ সৃষ্টি হতে যে সময় লাগে তা হলো ঐ তরঙ্গের
(a) পর্যায়কাল✓
(b) কম্পাঙ্ক
© বিস্তার
(d) তরঙ্গবেগ।
প্রশ্নঃ শব্দেতর শব্দ শুনতে পায়-
(a) তিমি✓
(b) গোরু
© মানুষ
(d) পাখি।
প্রশ্নঃ কোন রাশিটি তরঙ্গের সঙ্গে একই বেগে অগ্রসর হয়?
(a) ভর
(b) ভরবেগ
© শক্তি
(d) বিস্তার।
প্রশ্নঃ শব্দোত্তর শব্দ শুনতে পায়-
(a) পায়রা
(b) কুকুর
© বাদুড়
(d) কাক।
প্রশ্নঃ প্রতি সেকেন্ডে যে ক'টি পূর্ণ তরঙ্গ সৃষ্টি হয় তা হলো ওই তরলের তরঙ্গের
(a) পর্যায়কাল
(b) কম্পাঙ্ক
© বিস্তার
(d) তরঙ্গবেগ।
প্রশ্নঃ শব্দের বেগের মান সর্বাপেক্ষা বেশি-
(a) ইস্পাতের মধ্যে✓
(b) জলের মধ্যে
© বাতাসের মধ্যে
(d) বলা সম্ভব নয়।
প্রশ্নঃ অনুদৈর্ঘ্য ও তির্যক তরঙ্গের পার্থক্য করা হয় কোন ধর্মের ভিত্তিতে?
(a) ব্যতিচার
(b) অপবর্তন
© বিচ্ছুরণ
(d) সমবর্তন।
প্রশ্নঃ শব্দের তীব্রতা কত ডেসিবেল বা তার বেশি হলে তা শব্দদূষণ ঘটায়?
(a) 65✓
(b) 75
© 55
(d) 85.
প্রশ্নঃ এক মাধ্যম থেকে অন্য মাধ্যমে প্রতিসৃত হলেও শব্দতরঙ্গের কোন ধর্মটি পরিবর্তন হয় না?
(a) বেগ
(b) তরঙ্গদৈর্ঘ্য
© কম্পাঙ্ক
(d) বিস্তার।
প্রশ্নঃ স্টেথোস্কোপ যন্ত্রে শব্দের যে ধর্ম কাজে লাগানো হয় তা হলো-
(a) প্রতিসরণ
(b) বিক্ষেপণ
© প্রতিফলন✓
(d) ব্যতিচার।
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
প্রশ্নঃ শব্দের কোন বৈশিষ্ট্যের জন্য শব্দদূষণ ঘটে?
উত্তর: প্রাবল্য বা তীব্রতা।
প্রশ্নঃ গিটার, সেতার ও ভায়োলিনে কীভাবে শব্দ উৎপন্ন করা হয়?
উত্তর: গিটার, সেতার ও ভায়োলিনের তারকে কম্পিত করে শব্দ সৃষ্টি করা হয়।
প্রশ্নঃ শব্দ কী ধরনের তরঙ্গ?
উত্তর: স্থিতিস্থাপক তরঙ্গ।
প্রশ্নঃ শব্দের তীব্রতা বা প্রাবল্যের একক কী?
উত্তর: বেল বা ডেসিবেল।
প্রশ্নঃ শব্দের তীব্রতার নিরাপদ মাত্রা কত?
উত্তর: 65 ডেসিবেল।
প্রশ্নঃ কম্পাঙ্কের একক কী?
উত্তর: সাইকেলস/সেকেন্ড বা হার্জ (Hz)।
প্রশ্নঃ শব্দ কী?
উত্তর: শব্দ হলো একপ্রকার শক্তি যা আমাদের মস্তিষ্কে শ্রবণের অনুভূতি সৃষ্টি করে।
প্রশ্নঃ শব্দের তীব্রতার মাত্রা লেখো।
উত্তর: MT-3
প্রশ্নঃ বাদুড় তার মুখ থেকে কোন ধরনের শব্দ উৎপন্ন করে?
উত্তর: শব্দোত্তর শব্দ বা Ultrasonic Sound ।
প্রশ্নঃ স্বনক কী?
উত্তর: স্বনক হলো একটি কম্পনশীল বস্তু, যা
থেকে শব্দ উৎপন্ন হয়।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর
প্রশ্নঃ তীক্ষ্ণতা কাকে বলে?
উত্তর: সুরযুক্ত শব্দের যে বৈশিষ্ট্যের জন্য একই প্রাবল্যের চড়া ও খাদের সুরের মধ্যে পার্থক্য করা যায়, তাকে তীক্ষ্ণতা বলে।
প্রশ্নঃ মশা ওড়ার শব্দ আমরা শুনতে পাই কিন্তু পাখি ওড়ার শব্দ আমরা শুনতে পাই না কেন?
উত্তর: মশা ওড়ার সময় তার ডানার কম্পন সেকেন্ডে 20 থেকে 20,000 বারের মধ্যে হয়, তাই আমরা মশা ওড়ার শব্দ শুনতে পাই। কিন্তু পাখি ওড়ার সময় তার ডানার কম্পন সেকেন্ডে 20 বারের কম হয়, তাই পাখি ওড়ার শব্দ আমরা শুনতে পাই না।
প্রশ্নঃ আল্ট্রাসোনোগ্রাফি কী?
উত্তর: শব্দোত্তর শব্দ বা Ultrasonic Sound ব্যবহার করে মাতৃদেহে ভ্রুণের বিকাশ, বৃদ্ধি নির্ণয়, মানবশরীরে টিউমার, পাথর বা অন্যান্য অস্বাভাবিকতা নির্ণয়ের পদ্ধতিকে বলা হয় আল্ট্রাসোনোগ্রাফি।
প্রশ্নঃ শ্রুতিগোচর শব্দ কাকে বলে? এর কম্পাঙ্কের পাল্লা কত?
উত্তর: কোনো বস্তুর কম্পন সেকেন্ডে 20 থেকে 20,000 বারের বেশি হলে তা আমাদের মস্তিষ্কে শ্রবণের অনুভূতি সৃষ্টি করে। ফলে আমরা শব্দকে শুনতে পাই। এই শব্দকে শ্রুতিগোচর শব্দ বলে। এর কম্পাঙ্ক 20 - 20,000 Hz.
প্রশ্নঃ শব্দের তীব্রতা বা প্রাবল্য কাকে বলে?
উত্তর: শব্দের প্রাবল্য বা তীব্রতা বলতে শব্দ কতটা জোরালোভাবে শ্রোতার কানে এসে পৌঁছায় তাকে বোঝায়। শব্দের প্রাবল্য একটি অনুভূতি।
প্রশ্নঃ শব্দোত্তর বা শ্রবণোত্তর শব্দ বা Ultrasonic Sound কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বস্তুর কম্পন সেকেন্ডে 20,000 বারের বেশি হলে সেই শব্দ আমরা শুনতে পাই না, এই শব্দকে শব্দোত্তর শব্দ বা Ultrasonic Sound বলে।
প্রশ্নঃ শব্দেতর শব্দ বা Infrasonic Sound কাকে বলে?
উত্তর: কোনো বস্তুর কম্পন সেকেন্ডে 20 বারের
কম হলে সেই শব্দ আমরা শুনতে পাই না। এই শব্দকে শব্দেতর শব্দ বা Infrasonic
Sound বলে।
দীর্ঘ উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর
প্রশ্নঃ শব্দবিস্তারের জন্য যে জড় মাধ্যম প্রয়োজন তা দেখাও।
উত্তর:
প্রশ্নঃ শব্দদূষণের ক্ষতিকারক প্রভাবগুলি আলোচনা করো।
উত্তরঃ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব শব্দদূষণ মানুষের দৈহিক ও মানসিক দু'রকমভাবেই ক্ষতি করে থাকে। উচ্চগ্রামের শব্দ রক্তচাপ বৃদ্ধি ঘটায়, হৃদ্যন্ত্রের গোলযোগ দেখা দেয়, স্নায়ুবিক গোলযোগ দেখা দেয়, স্মৃতিভ্রম ঘটায়, মনোযোগ বিনষ্ট করে, মেজাজ খিটখিটে করে তুলে, মানসিক শান্তি বিঘ্নিত করে, মাথাধরা এবং অনিদ্রাজনিত রোগের একটি প্রধান কারণ।
দেখা গেছে, উচ্চগ্রামে শব্দ মানুষ দীর্ঘদিন শুনলে তার শ্রবণক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে এবং তার অন্তিম ফল হলো বধিরতা।
প্রশ্নঃ ছোটো ঘরে প্রতিধ্বনি শোনা যায় না কেন? অথবা, সাধারণ মাপের ঘরে আমরা কথা বললে প্রতিধ্বনি শুনতে পাই না কেন? অথবা, যেকোনো মাপের ঘরেই কি প্রতিধ্বনি শোনা যায়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ ছোটো ঘরের দেওয়ালগুলির মধ্যে দূরত্ব 16.6 মিটারের কম হয়। কোনো ক্ষণস্থায়ী শব্দের প্রতিধ্বনি শুনতে হলে উৎস থেকে প্রতিফলকের দূরত্ব কমপক্ষে 16.6 মিটার হওয়া দরকার। ফলে ছোটো ঘরে কোনো শব্দ করলে সেই শব্দের প্রতিধ্বনি আমরা শুনতে পাই না।
প্রশ্নঃ একটি পরীক্ষার দ্বারা দেখাও যে তরল মাধ্যমের মধ্য দিয়ে শব্দ বিস্তার লাভ করতে পারে।
উত্তরঃ একটি শব্দ সৃষ্টিকারী খেলনাকে পলিথিন প্যাকেটের মধ্যে রেখে জল ভরতি একটি বালতির মধ্যে ধরা হলো। বালতির গায়ে কান রাখলে খেলনাটির শব্দ শোনা যাবে। স্পষ্টতই শব্দ জলের (তরল মাধ্যম) মধ্যে দিয়ে আমাদের কানে পৌঁছায়। সুতরাং শব্দ তরল মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে বিস্তার লাভ করতে পারে।
প্রশ্নঃ তরঙ্গদৈর্ঘ্য, কম্পাঙ্ক ও তরঙ্গবেগের মধ্যে সম্পর্কটি লেখো
উত্তরঃ কোনো তরঙ্গের n, তরঙ্গদৈর্ঘ্য এবং তার তরঙ্গবেগ v হলে
= vn বা v = n অর্থাৎ,
প্ৰশ্নঃ মানুষের কানের মধ্য দিয়ে শব্দের বিস্তারের পদ্ধতিটি লেখো।
উত্তরঃ
প্ৰশ্নঃ কম্পন সম্পর্কিত নিম্নলিখিত রাশিগুলির সংজ্ঞা দাও i) বিস্তার,
ii) পর্যায়কাল,
iii) কম্পাঙ্ক,
iv) তরঙ্গদৈর্ঘ্য।
উত্তরঃ
প্ৰশ্নঃ SONAR-এর সাহায্যে কীভাবে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়?
উত্তরঃ জাহাজের মধ্যে SONAR যন্ত্র বসিয়ে SONAR-এর প্রেরক যন্ত্র থেকে একটি উচ্চ কম্পাঙ্কের আল্ট্রাসোনিক সাউন্ড পাঠানো হয়। এই তরঙ্গ সমুদ্র জলের মধ্য দিয়ে গিয়ে সমুদ্রের তলদেশে প্রতিফলিত হয়ে SONAR-এর গ্রাহক যন্ত্রের ফিরে আসে। এই সময় বৈদ্যুতিক যন্ত্র দিয়ে মাপা হয়।
প্ৰশ্নঃ শব্দের তীক্ষ্ণতা বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ সুরযুক্ত শব্দের যে বৈশিষ্ট্যের জন্য একই তীব্রতা বা প্রাবল্যবিশিষ্ট খাদের সুর এবং চড়া সুরের মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায়, তাকে তীক্ষ্ণতা বলে।
প্ৰশ্নঃ শব্দের গুণ বা জাতি কাকে বলে?
উত্তরঃ যে বৈশিষ্ট্যের জন্য বিভিন্ন উৎস থেকে উৎপন্ন একই তীব্রতা ও একই তীক্ষ্ণতাবিশিষ্ট স্বরগুলির মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায়, তাকে সুরযুক্ত শব্দের গুণ বা জাতি বলে।
প্ৰশ্নঃ দু'টি পাহাড়ের মাঝে দাঁড়িয়ে শব্দ করলে একাধিক শব্দ শোনা যায় কেন?
উত্তরঃ দু'টি পাহাড়ের মাঝে দাঁড়িয়ে শব্দ করলে সেই শব্দ পাহাড় দু'টি থেকে বারবার প্রতিফলিত হয় এবং উৎপন্ন প্রতিধ্বনি আমাদের কানে এসে পৌঁছায়। তাই একাধিক শব্দ শোনা যায়।
প্ৰশ্নঃ শব্দোত্তর তরঙ্গ ব্যবহার করে কীভাবে ধাতব ব্লকে ত্রুটি নির্ণয় করা হয়?
উত্তরঃ ধাতব ব্লকের একপ্রান্ত দিয়ে শব্দোত্তর তরঙ্গ প্রেরণ করা হয় এবং অপর প্রান্তে শব্দোত্তর তরঙ্গ নির্ণয়কারী একটি যন্ত্র রাখা থাকে যেটি ব্লক থেকে নিঃসৃত শব্দোত্তর তরঙ্গকে শনাক্ত করে। যদি শব্দোত্তর তরঙ্গ ধাতব ব্লকের সমস্ত অংশের মধ্যে দিয়ে অবিচ্ছিন্নভাবে সঞ্চালিত হয় তা হলে ধাতব ব্লকটি ত্রুটিহীন। যদি শব্দোত্তর তরঙ্গ ধাতব ব্লকের কোনো অংশের মধ্যে দিয়ে সঞ্চালিত হতে না পারে এবং প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে তা হলে ব্লকটির মধ্যে অবশ্যই ত্রুটি (যেমন- ফাটল ইত্যাদি) আছে।
প্ৰশ্নঃ প্রতিধ্বনি কী?
উত্তরঃ উৎস থেকে উৎপন্ন শব্দ যদি দূরের কোনো প্রতিফলকে প্রতিফলিত হয়ে মূল শব্দ থেকে পৃথকভাবে শ্রোতার কানে এসে পৌঁছায় তবে ঐ প্রতিফলিত শব্দকে মূল শব্দের প্রতিধ্বনি বলে।
প্ৰশ্নঃ একটি পরীক্ষার দ্বারা দেখাও যে শব্দ বিস্তারের সময় মাধমের কণাগুলির স্থানচ্যুতি ঘটে না।
উত্তরঃ মাধ্যমের কণাগুলির কম্পনের ফলে শব্দশক্তি একস্তর থেকে পরবর্তী স্তরে সঞ্চালিত হয় এবং আমাদের কানে পৌঁছোয় কিন্তু মাধ্যমের কণাগুলির কোনো স্থানচ্যুতি ঘটে না। একটি গ্যাস ট্যাপকে খুলে দিলে কয়েক সেকেন্ড পরে বেশ কয়েক মিটার দূরে দাঁড়ানো কোনো ব্যক্তি প্রথমে গ্যাস নির্গমনের শব্দ শুনতে পায় এবং গ্যাসের গন্ধ তারপর তার কাছে পৌঁছোয়। শব্দ বায়ুস্তরের কম্পনের মাধ্যমে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে তারকাছে পৌঁছোয়। কিন্তু বায়ুস্তরের প্রকৃত সঞ্চালনের (ব্যাপন ক্রিয়ার) মাধ্যমে গ্যাসের গন্ধ তার কাছে পৌঁছোয়, ফলে বেশ কিছুটা সময় লাগে। স্পষ্টতই শব্দ বায়ুস্তরের প্রকৃত সঞ্চালনের মাধ্যমে ব্যক্তির কাছে পৌঁছোয় না, কারণ সেক্ষেত্রে শব্দ এবং গন্ধ একই সময়ে ব্যক্তির কাছে পৌঁছোেত। এ থেকে প্রমাণ হয় শব্দ বিস্তারের সময় মাধ্যমের কণাগুলির স্থানচ্যুতি ঘটে না।
প্ৰশ্নঃ হারমোনিয়াম, বাঁশি ও তবলাতে কীভাবে শব্দ উৎপন্ন হয়?
উত্তরঃ হারমোনিয়াম, বাঁশি ও তবলার ভিতরের বায়ুতে কম্পন সৃষ্টি করে শব্দ উৎপন্ন করা হয়।
প্ৰশ্নঃ শ্রুতি নির্বন্ধ কাকে বলে?
উত্তরঃ ক্ষণস্থায়ী কোনো শব্দ শুনলে তার অনুভূতি আমাদের মস্তিষ্কে প্রায় 110 সেকেণ্ড স্থায়িত্ব লাভ করে। এই সময়টিকে শ্রুতি নির্বন্ধ বলে।
প্রশ্নঃ শব্দোত্তর শব্দের (Ultrasonic Soun (d) ব্যবহারিক প্রয়োগ লেখো।
উত্তর:
প্রশ্নঃ সুরযুক্ত শব্দ ও সুরবর্জিত শব্দ কাকে বলে?
উত্তরঃ সুরযুক্ত শব্দ: স্বনকের নিয়মিত পর্যায়বৃত্ত কম্পনের ফলে যে শব্দ সৃষ্টি হয় এবং যা আমাদের কানে শ্রুতিমধুর লাগে তাকে সুরযুক্ত শব্দ বলে। যেমন বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্রের শব্দ।
• সুরবর্জিত শব্দ: স্বনকের অনিয়মিত ও ক্ষণস্থায়ী কম্পনের ফলে যে শব্দ সৃষ্টি হয় এবং যা আমাদের কানে শ্রুতিকটু বা অস্বস্তিকর মনে হয় তাকে সুরবর্জিত শব্দ বলে।
প্রশ্নঃ সুর ও স্বরের মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তরঃ একটি মাত্র কম্পাঙ্কযুক্ত শব্দকে বলা হয় সুর।
আর, একাধিক কম্পাঙ্কযুক্ত সুরের সমষ্টি হলো স্বর।
প্রশ্নঃ ক্ষণস্থায়ী শব্দের প্রতিধ্বনি শোনার জন্য শব্দের উৎস থেকে প্রতিফলকের মধ্যে ন্যূনতম দূরত্ব কত হবে নির্ণয় করো।
উত্তর:
প্রশ্নঃ মূলসুর, উপসুর, সমমেল ও অষ্টক বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ মূলসুর: কোনো স্বরে উপস্থিত সর্বনিম্ন কম্পাঙ্ক বিশিষ্ট সুরটিকে বলা হয় মূলসুর।
উপসুর: মূল সুর ছাড়া স্বরে উপস্থিত অন্যান্য সুরগুলিকে বলা হয় উপসুর।
সমমেল: উপসুরগুলির মধ্যে যে সুরগুলি মূলসুরের সরল গুণিতক তাদের বলা হয় সমমেল।
অষ্টক: স্বরের
মধ্যে কোনো সুরের কম্পাঙ্ক তার আগের সুরের দ্বিগুণ হলে উচ্চমানের সুরটিকে তার আগের
নিম্নমানের সুরের অষ্টক বলা হয়।
উত্তর পেতে সদস্যপদ প্রয়োজন
Paid Answer Link (Membership User)