মহুয়ার দেশ
সমর সেন
—----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
[MCQ]
১. 'মহুয়ার দেশ' কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া?
ক) নানাকথা
খ) তিনপুরুষ
গ) খোলা চিঠি
ঘ) কয়েকটি কবিতা✔
২. 'মহুয়ার দেশ' কবিতাটি রচিত হয়-
ক) ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে
খ) ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে ✔
গ) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে
ঘ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে
৩. সন্ধ্যার জলস্রোতে উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয় কোন্ সূর্য?
ক) উদীয়মান সূর্য
খ) অস্তায়মান সূর্য
গ) ক্লান্ত সূর্য
ঘ) অলস সূর্য ✔
৪ অলস সূর্য আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়-
ক) রাতের আকাশে
খ) সন্ধ্যার জলস্রোতে ✔
গ) অন্ধকারের ধূসর ফেনায়
ঘ) গলিত সোনায়
৫. 'অলস সূর্য' বলতে বোঝানো হয়েছে-
ক) অর্ধেক সূর্য
খ) অস্তগামী সূর্য ✔
গ) অকেজো সূর্য
ঘ) কোনোটিই নয়
৬. অলস সূর্য এঁকে দিয়ে যায়-
ক) সৌরকিরণ
খ) আলোকরেখা
গ) আলোর স্তম্ভ ✔
ঘ) ছায়াপথ
৭. উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ ছিল-
ক) গলিত সোনার মতো ✔
খ) সন্ধ্যার ল্যাম্পপোস্টের মতো
গ) মেঘলা বিকেলের মতো
ঘ) দেবদারু গাছের মতো
৮. "আর আগুন লাগে”- কোথায় আগুন লাগে?
ক) জলের ওপরে
খ) জলের অন্ধকারে ✔
গ) নদীতে
ঘ) ঝরনার জলস্রোতে [
৯. জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়
ক) জ্যোৎস্না পড়ে
খ) রুপোলি মাছদের দেখা যায়
গ) আগুন লাগে ✔
ঘ) নৌকা ভাসে
১০. "ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে-ফিরে আসে"-
ক) নির্জন নিঃসঙ্গতার মতো
খ) উজ্জ্বল স্তব্ধতার মতো
গ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের মতো
ঘ) শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ✔
১১. 'ঘুরে ফিরে ঘরে আসে' কী?
ক) মহুয়া ফুলের গন্ধ
খ) ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস ✔
গ) কয়লাখনির শব্দ
ঘ) ধুলোর কলঙ্ক
১২. ".. অনেক দূরে আছে..."-অনেক দূরে যা আছে-
ক) মহুয়ার দেশ ✔
খ) কয়লাখনি
গ) সূর্য
ঘ) কবির বাসা
১৩. মহুয়ার দেশ হল-
ক) মেঘমদির ✔
খ) দেবদারু আচ্ছাদিত
গ) সবুজ
ঘ) ছায়াবৃত
১৪ . 'মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ' কোথায় আছে?
ক) অনেক, অনেক দূরে ✔
খ) খুব খুব কাছে
গ) পথের দুধারে
ঘ) নির্জন অরণ্যে
১৫. "পথের দুধারে ছায়া ফেলে।"-
ক) দেবদারু গাছ ✔
খ) মহুয়া গাছ
গ) শাল গাছ
ঘ) তাল গাছ
১৬. মহুয়ার দেশে দেবদারু গাছ ছায়া ফেলে কোথায়?
ক) শালের বনে
খ) হিজলের বনে
গ) পাহাড়ের গায়ে
ঘ) পথের দুধারে ✔
১৭. 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি রহস্য খুঁজে পেয়েছেন-
ক) দেবদারুর বনে ✔
খ) সন্ধ্যার জলস্রোতে
গ) মহুয়ার বনে
ঘ) নিবিড় অন্ধকারে
১৮. 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে-
ক) নিশাচরের কোলাহল
খ) শিকারির পদসঞ্চার
গ) অবসন্ন মানুষের আনাগোনা
ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস ✔
১৯. রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস করে-
ক) আলোড়িত ✔
খ) আন্দোলিত
গ) জীবন্ত
ঘ) প্রফুল্ল
২০. মহুয়ার গন্ধ নেমে আসবে-
ক) কবির দেহের উপর
খ) কবির ক্লান্তির উপর ✔
গ) কবির বাগানের উপর
ঘ) মহুয়ার দেশে
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর
১. "অলস সূর্য দেয় এঁকে"-অলস সূর্য কী এঁকে দেয়?
▶ সমর সেন রচিত 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় অলস সূর্য গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।
২. "অলস সূর্য দেয় এঁকে"-অলস সূর্য কখন, কোথায় এঁকে দেয়?
▶ সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয়।
৩. "অলস সূর্য দেয় এঁকে”-সূর্যকে অলস বলার কারণ কী?
▶ সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য দিনের কাজ শেষ করে বিশ্রামের অপেক্ষায় থাকে বলে 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি সমর সেন সূর্যকে অলস বলে সম্বোধন করেছেন।
৪. "আর আগুন লাগে..."-কখন, কোথায় আগুন লাগে?
▶ সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে।
৫. "...জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।"-সেখানে কী ঘটে যায়?
▶ সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনা অস্তগামী সূর্যের আলোয় লাল হয়ে ওঠে। সেই দৃশ্য দেখে মনে হয় আগুন লেগেছে।
৬. "সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়"-কীসের কথা বলা হয়েছে?
▶ সমর সেন রচিত 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় অস্তগামী সূর্যের আলোয় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় যে আগুন লাগে, 'উজ্জ্বল স্তব্ধতা' বলতে তার কথাই বোঝানো হয়েছে।
৭. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়"-'উজ্জ্বল স্তব্ধতা'র কথা কেন বলা হয়েছে?
▶ একদিকে অস্তগামী সূর্য অন্ধকারের আগমন ঘটিয়ে স্তব্ধতা এনেছে অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করেছে উজ্জ্বলতার-এ কারণেই উদ্ধৃত অংশে 'উজ্জ্বল স্তব্ধতা'র কথা বলা হয়েছে।
৮. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়"-'উজ্জ্বল স্তব্ধতায়' কী ঘটে?
▶ সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় উজ্জ্বল স্তব্ধতায় ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে ঘরে আসে।
৯. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”-'ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস' বলতে কী বোঝানো হয়েছে? [নমুনা প্রশ্ন]
▶ কবি সমর সেন রচিত 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় 'ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস' বলতে নাগরিক সভ্যতার দূষণকে বোঝানো হয়েছে।
১০. 'ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস' কীভাবে কবির কাছে আসে?
▶ কবিতায় 'ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস' কবি সমর সেনের কাছে শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে আসে।
১১. "...ঘুরে ফিরে ঘরে আসে"-কার কথা বলা হয়েছে?
▶ 'মহুয়ার দেশ' কবিতার উদ্ধৃত অংশে 'ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস' অর্থাৎ শিল্পসভ্যতার দূষণের ঘুরে-ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে।
১২. কবি কাকে 'শীতের দুঃস্বপ্ন' বলেছেন?
▶ 'ধোঁয়ার বাঙ্কিম নিশ্বাস' অর্থাৎ নগরজীবনের দূষণকে কবি 'শীতের দুঃস্বপ্ন'র সঙ্গে তুলনা করেছেন।
১৩. "অনেক, অনেক দূরে আছে..."-কে বা কী অনেক দূরে আছে?
▶ 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি সমর সেন বলেছেন মেঘমদির মহুয়ার দেশ অনেক দূরে আছে।
১৪. "অনেক, অনেক দূরে আছে..."-সেই অনেক দূরে কী ঘটে?
▶ 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় অনেক দূরে মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে দেবদারু গাছের দীর্ঘ রহস্য ছায়া ফেলে। দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
১৫. মহুয়ার দেশ কবির কাছে কীভাবে উপলব্ধ হয়েছিল?
▶ মেঘমদির মহুয়ার দেশ কবির কাছে নাগরিক ক্লান্তি থেকে মুক্তির আশ্রয় হিসেবে উপলব্ধ হয়েছিল।
১৬. 'মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ' বলার কারণ কী?
► দূষিত নাগরিক-জীবনের যান্ত্রিকতার বিপরীতে সাঁওতাল পরগনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়াময়তাকে ফুটিয়ে তুলতেই কবি সমর সেন এই স্থানকে 'মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ'-রূপে অভিহিত করেছেন।
১৭. 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি নিজেকে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন?
▶ 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় কবি নিজেকে নগরজীবনের ক্লান্ত মানুষের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।
১৮. "সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে..."-'সেখানে' বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে?
▶ সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় 'সেখানে' বলতে মহুয়ার দেশের কথা বলা হয়েছে।
১৯. "দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য" বলতে কী বোঝ?
▶ সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় "দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” বলতে দেবদারু গাছের দীর্ঘ ছায়াময় বিস্তারকে বোঝানো হয়েছে।
২০. "দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য" কোথায় ছায়া ফেলে?
▶ কবি সমর সেন রচিত 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় "দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য” সুদূর মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে।
----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------বিশ্লেষণধর্মী ও রচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন ১ "মাঝে মাঝে সন্ধ্যার জলস্রোতে/অলস সূর্য দেয় এঁকে”- 'অলস সূর্য' কী এঁকে দেয়? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো। এই দৃশ্য কবিচেতনায় কোন্ ভাবনার জন্ম দেয়? ১+২+২
উত্তর অঙ্কিত বিষয়: কবি সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় 'অলস
▶ মন্তব্যের ব্যাখ্যা: সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য কবির কল্পনায় হয়েছে 'অলস সূর্য'।
সূর্য' সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয় গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ। কবির মনে হয়েছে দিনের অবসান যেন সূর্যের আলস্যকেই নিশ্চিত করেছে। নদীর জলে প্রতিফলিত সূর্যের রশ্মিকে কবির মনে হয়েছে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ। সূর্যের এই আলো যেন জলের অন্ধকারের ধূসর ফেনায় আগুন লাগিয়ে দেয়। এইভাবে নাগরিক জীবনের ধূলিধূসর পরিবেশেও অস্তগামী সূর্য সৌন্দর্যের মায়াময় আবেশ তৈরি করে।
▶ কবির ভাবনা: শহরজীবনে সৌন্দর্যের এই আবহ দীর্ঘস্থায়ী হয় না। দূষণক্লান্ত শহরে তাই ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে
আসে। আর এর সূত্র ধরেই কবির মন পৌঁছে যায় অনেক, অনেক দূরে মেঘমদির মহুয়ার দেশে। সেখানে পথের দু-ধারে ছায়া-ফেলা দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য আর রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করা দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস কবিকে আচ্ছন্ন করে রাখে। নগরজীবনে ক্লান্ত-অবসন্ন কবি কামনা করেন-"আমার
ক্লান্ডির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল,/ নামুক মহুয়ার গন্ধ।”
প্রশ্ন ২ "আর আগুন লাগে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।”- কীসের কথা বলা হয়েছে? এর ফলে কী ঘটে? এই অবস্থায় কবি কীসের প্রত্যাশা করেন?
উত্তর.. উদ্দিষ্ট কথা: সমর সেনের 'মহুয়ার দেশ' কবিতায় প্রশ্নোদ্ভূত অংশে অস্তগামী সূর্যের কথা বলা হয়েছে। কবির কথায়, অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে যে 'গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ' আঁকে, তারই আগুন লাগে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।
▶ পরিণতি: সন্ধ্যার জলস্রোতে অস্তগামী সূর্যের আলো তৈরি করে দেয় এক
উজ্জ্বল স্তব্ধতা। একদিকে সূর্যের বিদায়মুহূর্তে অন্ধকারের আগমন স্তব্ধতা ডেকে আনে, অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করে এক মায়াময় উজ্জ্বলতার। কিন্তু সেই মায়াময়তার আবেশ যেন ছিন্ন হয়ে যায় নাগরিক পরিবেশের প্রতিকূলতায়। শীতের দুঃস্বপ্নের মতো সেখানে ঘুরে-ফিরে আসে ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস। নগরজীবনের বিষাক্ত পরিবেশে খন্ডিত হয় সৌন্দর্যের বাতাবরণ।
▶ কবির প্রত্যাশা: এই অবস্থায় কবির চেতনায় আসে অনেক দূরের
মেঘমদির 'মহুয়ার দেশ'। সেখানে সারাক্ষণ পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য আর দূর সমুদ্রের গর্জন রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে। সেই নির্মল প্রকৃতির সান্নিধ্যে কবি নাগরিক জীবনের অবসাদ থেকে মুক্তি চান। তাই কবি কামনা করেন-"আমার ক্লান্ডির উপরে ঝরুক মহুয়া- ফুল,/নামুক মহুয়ার গন্ধ।" কবি চান তাঁর শরীরে মহুয়ার মাদকতা আবেশ ছড়াক, চেতনায় থাক মহুয়ার গন্ধ।
প্রশ্ন ৩ "সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায় / ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে/শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।"-মন্তব্যটির তাৎপর্য আলোচনা করো।
উত্তর
প্রশ্ন ৪ "অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ”-কবি 'মহুয়ার দেশ'-এর কী বর্ণনা দিয়েছেন? এই 'মহুয়ার দেশ' কীভাবে কবির চেতনাকে প্রভাবিত করেছে, তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো। ২+৩
উত্তর…
প্রশ্ন ৫ "সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে/দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য”-কোন্ জায়গার কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো। এ প্রসঙ্গে কবির মনোভাব কী? ১+২+২
উত্তর..
0 Comments