Chapter 7
চলো যাই ভ্রমণে
📖 পাঠ্যপুস্তকভিত্তিক প্রশ্নোত্তর
১. "চলো যাই ভ্রমণে" পাঠের লেখক কে?
উত্তর: "চলো যাই ভ্রমণে" পাঠের লেখক হলেন ফণীভূষণ দত্ত।
২. লেখক ভ্রমণে যেতে কেন পছন্দ করেন?
উত্তর: লেখক মনে করেন যে ভ্রমণের মাধ্যমে নতুন নতুন স্থান দেখা যায়, নানান মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয় এবং বিভিন্ন ধরনের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা যায়। তাই তিনি ভ্রমণে যেতে ভালোবাসেন।
৩. লেখকের মতে ভ্রমণের কী কী উপকারিতা আছে?
উত্তর: লেখকের মতে, ভ্রমণের কয়েকটি প্রধান উপকারিতা হলো—
🔹 এটি মনকে আনন্দ দেয়।
🔹 মানুষ নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করে।
🔹 বিভিন্ন ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানা যায়।
🔹 শিক্ষার প্রসার ঘটে।
৪. লেখক কোন কোন স্থানে ভ্রমণ করতে চান?
উত্তর: লেখক হিমালয়, সুন্দরবন, পুরী, কন্যাকুমারী, দার্জিলিং, অজন্তা-ইলোরা গুহা, কাশ্মীর প্রভৃতি স্থানে ভ্রমণ করতে চান।
৫. লেখক কেন কন্যাকুমারী ভ্রমণ করতে চান?
উত্তর: লেখক কন্যাকুমারী ভ্রমণ করতে চান কারণ এটি ভারতের একেবারে দক্ষিণের শেষ প্রান্তে অবস্থিত এবং এখানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের দৃশ্য অত্যন্ত মনোরম।
৬. লেখক হিমালয় সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: লেখক বলেছেন যে হিমালয় পর্বতশ্রেণি অনেক উঁচু এবং এটি ভারতের উত্তরে একটি প্রকৃতির অপূর্ব সৌন্দর্যের সৃষ্টি। এখানে হিমশীতল হাওয়া, তুষারে ঢাকা পাহাড় এবং বিভিন্ন ধরনের পশুপাখি রয়েছে।
📖 অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর
৭. ভ্রমণ শিক্ষার জন্য কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর: ভ্রমণের মাধ্যমে বিভিন্ন নতুন জিনিস শেখা যায়। এটি মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি করে, বাস্তব অভিজ্ঞতা লাভ করতে সাহায্য করে এবং ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার সুযোগ দেয়।
৮. লেখক পুরী ভ্রমণ করতে চান কেন?
উত্তর: লেখক পুরী ভ্রমণ করতে চান কারণ এটি শ্রীজগন্নাথ মন্দিরের জন্য বিখ্যাত। এছাড়াও, পুরীর সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য লেখককে আকর্ষণ করে।
৯. লেখক কাশ্মীর সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: লেখক কাশ্মীরকে "ভূস্বর্গ" বলেছেন কারণ এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অতুলনীয়। কাশ্মীরের বরফে ঢাকা পাহাড়, ডাল লেক ও সুন্দর উদ্যান পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
১০. সুন্দরবনের বিশেষত্ব কী?
উত্তর: সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ অরণ্য। এটি বাঘের জন্য বিখ্যাত, বিশেষ করে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বাসস্থান।
১১. ভ্রমণের সময় কী কী সতর্কতা নেওয়া উচিত?
উত্তর: ভ্রমণের সময় কিছু সতর্কতা নেওয়া উচিত—
✔️ স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার দিকে লক্ষ্য রাখা।
✔️ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র সাবধানে রাখা।
✔️ যাত্রার পরিকল্পনা আগেই করা।
✔️ পরিবেশ পরিষ্কার রাখা।