Chapter 10 -
হারানো সভ্যতার খোঁজে
Textbook Question & Answer (পাঠ্যবইয়ের প্রশ্ন-উত্তর)
প্রশ্ন ১: "হারানো সভ্যতার খোঁজে" অধ্যায়ের মূল ভাব কী?
উত্তর: "হারানো সভ্যতার খোঁজে" অধ্যায়ে প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস, তাদের বিকাশ ও পতন, এবং প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এটি আমাদের অতীত সম্পর্কে জানার আগ্রহ বাড়ায় এবং সভ্যতার উন্নয়ন ও পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন করে।
প্রশ্ন ২: কোন কোন সভ্যতার কথা এই অধ্যায়ে উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর: এই অধ্যায়ে মহেঞ্জোদাড়ো-হরপ্পা সভ্যতা, মিশরীয় সভ্যতা, মেসোপটেমীয় সভ্যতা ও ইনকা সভ্যতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রশ্ন ৩: মহেঞ্জোদাড়ো ও হরপ্পা সভ্যতার বিশেষ বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
উত্তর:
-
নিয়মিত পরিকল্পিত শহর ব্যবস্থা
-
উন্নত নিষ্কাশন ব্যবস্থা
-
ইটের তৈরি ঘরবাড়ি ও সুসংগঠিত রাস্তা
-
ব্যবসা-বাণিজ্যের সমৃদ্ধি
প্রশ্ন ৪: হারানো সভ্যতাগুলোর পতনের কারণ কী ছিল?
উত্তর:
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগ (বন্যা, ভূমিকম্প)
-
যুদ্ধ ও আগ্রাসন
-
পরিবেশগত পরিবর্তন
-
কৃষি ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার দুর্বলতা
প্রশ্ন ৫: প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর: প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা আমাদের প্রাচীন সভ্যতার জীবনযাত্রা, সংস্কৃতি, ধর্ম ও বিজ্ঞান সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। এটি মানবজাতির ইতিহাসকে আরও স্পষ্টভাবে বোঝার সুযোগ দেয়।
Additional Question & Answer (অতিরিক্ত প্রশ্ন ও উত্তর)
প্রশ্ন ১: "হারানো সভ্যতার খোঁজে" অধ্যায়টি আমাদের কী শিক্ষা দেয়?
উত্তর: অধ্যায়টি আমাদের শেখায় যে প্রতিটি সভ্যতার উত্থান ও পতন রয়েছে, এবং আমরা অতীতের শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতকে আরও উন্নত করতে পারি।
প্রশ্ন ২: প্রত্নতত্ত্ববিদরা কীভাবে হারানো সভ্যতাগুলোর সন্ধান পান?
উত্তর: প্রত্নতত্ত্ববিদরা খননকাজ, প্রাচীন নিদর্শন, পাথরের খোদাই, পুরানো শহরগুলোর ধ্বংসাবশেষ, এবং বিজ্ঞানভিত্তিক পরীক্ষার মাধ্যমে হারানো সভ্যতার সন্ধান পান।
প্রশ্ন ৩: মিশরীয় সভ্যতার প্রধান বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
উত্তর:
-
বিশাল পিরামিড নির্মাণ
-
হায়ারোগ্লিফিক লিপির প্রচলন
-
নদী-কেন্দ্রিক জীবনযাত্রা (নীলনদের আশেপাশে গড়ে ওঠা)
-
শক্তিশালী ফারাও শাসন ব্যবস্থা
প্রশ্ন ৪: সভ্যতার পতন থেকে বর্তমান সমাজ কী শিক্ষা নিতে পারে?
উত্তর:
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সচেতন হওয়া
-
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা
-
সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা