অধ্য়ায় - ২৭

বোম্বাগড়ের রাজা

    👉Text Book PDF
    👉MCQ Online Exam
    👉MCQ Answer
    👉Paid Answer (For Membership User   

১.১ আকাশের দিকে তাকিয়ে তুমি কী কী দেখতে পাও? উত্তরঃ আকাশের দিকে তাকিয়ে আমি পাখি, মেঘ, রামধনু,-এইসব দেখতে পাই।
দেখতে পাই। ১.২ আকাশে তুমি কী কী উড়তে দেখেছ? উত্তরঃ বিশ্বকর্মা পূজা, সরস্বতী পূজা, সংক্রান্তির দিনে আমি ঘুড়ি ওড়াতে বিশেষভাবে দেখেছি। দিনে আমি ঘুড়ি ওড়াতে বিশেষভাবে দেখেছি। ১.৪ আকাশ কেমন থাকলে ঘুড়ি ওড়াতে সুবিধা হয়? ঘুড়ি। ওড়াতে গেলেই বা কী কী লাগে? উত্তরঃ আকাশ পরিষ্কার থাকলে ঘুড়ি ওড়াতে সুবিধা হয়। ঘুড়ি ওড়াতে গেলে ঘুড়ি
ঘুড়ি ওড়াতে গেলে ঘুড়ি, লাটাই, মাঞ্জাসুতো এবং সর্বোপরি ওড়াবার জন্য ঘুড়ি ওড়াতে জানা মানুষ চাই।। ওড়াতে জানা মানুষ চাই।। ১.৫ ঘুড়ি সাধারণত কোন্ কোন্ জিনিস দিয়ে তৈরি হয়? সুতোয় মাঞ্জা দিতে কী কী লাগে? উত্তরঃ ঘুড়ি সাধারণত কাগজ প্লাস্টিক-কাঠি দিয়ে তৈরি হয়। সুতোয় মাঞ্জা দিতে কাচগুঁড়ো
হয়। সুতোয় মাঞ্জা দিতে কাচগুঁড়ো, রং, জ্বাল দেওয়া সাবু লাগে। ১.৬ 'আকাশের দুই বন্ধু' গল্পে দুটি জিনিস নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলেছে। অপ্রাণীবাচক দুটি জিনিস নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে, এমন আর কোন্ গল্প তুমি জানো? উত্তরঃ দক্ষিণারঞ্জন মিত্রমজুমদার-এর 'সাতভাই চম্পা চম্পা' গল্পে পারুল ফুল ও চাঁপা ফুল নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে। ৪.১ এমনি করে পৃথিবী রোজ (নতুন/পুরোনো) হচ্ছে। উত্তরঃ এমন কি করে পৃথিবী রোজ নতুন হচ্ছে। ৪.২ বুকের (ঝাঁপকাঠি/কাঁপকাঠি) ছিটকে গেলে, সে তখন একটা কাগজের টুকরো। উত্তরঃ বুকের কাঁপকাঠি ছিটকে গেলে, সে তখন একটা কাগজের টুকরো। তখন একটা কাগজের টুকরো। ৪.৩ একসঙ্গে লড়াই না করলে কেউ বোধহয় (বিস্তার/নিস্তার) পায় না। উত্তরঃ একসঙ্গে লড়াই না করলে কেউ বোধহয় নিস্তার পায় না। না। ১৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো: ১৭.১ গল্পে প্রকৃতির বৈচিত্র্যময়, সুন্দর রূপ কীভাবে ফুটে উঠেছে? উত্তরঃ গল্পে প্রকৃতির বৈচিত্র্যময়, সুন্দর রূপ প্রকাশিত হয়েছে। গাছের পাখির বাসা বাঁধা
রূপ প্রকাশিত হয়েছে। গাছের পাখির বাসা বাঁধা, মা-পাখির বাসায় বসে ডিমে । তা দেওয়া, ছানাপোনার কিচিরমিচির শব্দ করা কিচিরমিচির শব্দ করা, আবার । আকাশে ডানা মেলে পক্ষীশাবকের উড়ে যাওয়া- এমনিভাবেই পৃথিবী রোজ নতুন থেকে নতুন হচ্ছে। চাঁদিয়াল বলেএমনিভাবেই পৃথিবী রোজ নতুন থেকে নতুন হচ্ছে। চাঁদিয়াল বলে, তার মালিকের ভাইকে যখন মাস্টারমশাই পড়াতে এসেছিল তখন তার কাছ থেকেই শোনা পৃথিবী খুব সুন্দর। তাতে ঝরনা মালিকের ভাইকে যখন মাস্টারমশাই পড়াতে এসেছিল তখন তার কাছ থেকেই শোনা পৃথিবী খুব সুন্দর। তাতে ঝরনা, গাছ, ফুল, বরফ, পাহাড় আছে,। সমুদ্রও আছে। আছে দিগন্তজোড়া আকাশ। সব মিলিয়ে দিগন্তজোড়া আকাশ। সব মিলিয়ে,। গল্পে প্রকৃতির বৈচিত্র্যময়, সুন্দর রূপ ফুটে উঠেছে। রূপ ফুটে উঠেছে। ১৭.২ পেটকাটা ও চাঁদিয়ালের কীভাবে দেখা হয়েছিল?। তাদের বন্ধুত্বই বা কীভাবে গড়ে উঠল? উত্তরঃ আকাশে একটি প্যাঁচখেলার আনন্দের দিনে দেখা হয়েছিল। পেটকাটা ও চাঁদিয়ালের। উড়তে উড়তে চাঁদিয়াল আড়চোখে হয়েছিল। পেটকাটা ও চাঁদিয়ালের। উড়তে উড়তে চাঁদিয়াল আড়চোখে | দেখে পেটকাটাকে আর পেটকাটাও পিটপিটিয়ে দেখে। চাঁদিয়ালকে। ঠিক প্যাঁচখেলার আগে তাদের দেখা হয়।। আকাশে উড়তে উড়তে একজন দেখতে থাকে অপরজনকে। দেখতে দেখতে দুলছে আর ভাবছে তারা দুজনে দুজনের বহুদিনের পুরোনো বন্ধু। নদীর সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলতে বলতে তাদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। পেটকাটাকে আর পেটকাটাও পিটপিটিয়ে দেখে। চাঁদিয়ালকে। ঠিক প্যাঁচখেলার আগে তাদের দেখা হয়।। আকাশে উড়তে উড়তে একজন দেখতে থাকে অপরজনকে। দেখতে দেখতে দুলছে আর ভাবছে তারা দুজনে দুজনের বহুদিনের পুরোনো বন্ধু। নদীর সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলতে বলতে তাদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠল। ১৭.৩ বন্ধুত্বকে অটুট রাখতে তারা কী সিদ্ধান্ত নিয়েছিল? উত্তরঃ পেটকাটা আর চাঁদিয়াল দুটি ঘুড়িই জানে হাতের সুতোই তাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক। তাই তারা প্যাঁচের সময় দুজনেই
সুতোই তাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক। তাই তারা প্যাঁচের সময় দুজনেই সুতো ছিঁড়ে ফেলতে পারে জট পাকিয়ে ছিঁড়ে ফেলতে পারে জট পাকিয়ে, তবে তারা দুজনেই রক্ষা পাবে। তখন তারা আর অসহায় থাকবে না। তাদের ধরার সাহস কারুর থাকবে না এবং তাতে তাদের বন্ধুত্বও অটুট থাকবে। থাকবে না। তাদের ধরার সাহস কারুর থাকবে না এবং তাতে তাদের বন্ধুত্বও অটুট থাকবে। ১৭.৪ তাদের পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত কীভাবে সফল হয়? উত্তরঃ আনন্দের দিনে ঘুড়ি ওড়াবার সময় চেঁচিয়ে উঠল চাঁদিয়াল আর পেটকাটা ঘুড়ির দুই দলের মানুষ। দুই ঘুড়ির প্যাঁচের যুদ্ধ শুরু হল। বলতে বলতেই হঠাৎ করে সুতোয় টান পড়ল। জোরে ধেয়ে এল পেটকাটা চাঁদিয়ালের দিকে। চাঁদিয়ালও ঝাঁপিয়ে পড়ল পেটকাটাকে সুতোয় উড়িয়ে। তখন চাঁদিয়াল পেটকাটাকে বলল
চাঁদিয়াল আর পেটকাটা ঘুড়ির দুই দলের মানুষ। দুই ঘুড়ির প্যাঁচের যুদ্ধ শুরু হল।
বলতে বলতেই হঠাৎ করে সুতোয় টান পড়ল। জোরে ধেয়ে এল পেটকাটা চাঁদিয়ালের দিকে।
চাঁদিয়ালও ঝাঁপিয়ে পড়ল পেটকাটাকে সুতোয় উড়িয়ে। তখন চাঁদিয়াল পেটকাটাকে বলল, যাতে পেটকাটা ভয় না পায় পেটকাটা ভয় না পায়, কারণ চাঁদিয়াল পেটকাটাকে সুতোয় উড়াচ্ছে। কারণ মানুষগুলো তাদের প্যাঁচে ফেলেছে। অবশেষে প্রাণপণে দুজনে টান মারে। সুতো ছিঁড়ে অল্পসময়ের মধ্যে দুটো ঘুড়িই উপড়ে এল। তাদের পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত এভাবেই বুদ্ধি প্রয়োগে সফল হল। মানুষগুলো তাদের প্যাঁচে ফেলেছে। অবশেষে প্রাণপণে দুজনে টান মারে। সুতো ছিঁড়ে অল্পসময়ের মধ্যে দুটো ঘুড়িই উপড়ে এল। তাদের পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত এভাবেই বুদ্ধি প্রয়োগে সফল হল। ১৭.৫ গল্পে আকাশ কীভাবে দুটি বন্ধু ঘুড়ির বন্ধু হয়ে উঠল উত্তরঃ গল্পে ঘুড়ি দুটির প্রতি আকাশ প্রথম থেকে শেষ অবধিছিল পরম সহায়। আকাশেই তাদের দেখা হয়েছে। আকাশের বুকেই শুরু হয়েছে তাদের বন্ধুত্ব অবধিছিল পরম সহায়। আকাশেই তাদের দেখা হয়েছে। আকাশের বুকেই শুরু হয়েছে তাদের বন্ধুত্ব, কথোপকথন আবার আকাশের বুকেই দুজনেই সংকল্প নিয়েছে বেঁচে থাকার। তাদের একান্ত ইচ্ছা ইচ্ছা 'শুধু আকাশে ওড়ার'। তাই তারা একসঙ্গে আকাশে উপড়ে যেতে চেয়েছে। দুই বন্ধু তাই বুদ্ধি খাটিয়ে সুতো ছিঁড়ে সত্যি সত্যি উড়েছে আকাশে। খুশিতে দুই বন্ধু তাই বুদ্ধি খাটিয়ে সুতো ছিঁড়ে সত্যি সত্যি উড়েছে আকাশে। খুশিতে, মজায় মহানন্দে মাথা নাড়তে নাড়তে উড়ে গেছে। থামিয়ে দিয়েছে মানুষগুলোর উল্লাস। দু মহানন্দে মাথা নাড়তে নাড়তে উড়ে গেছে। থামিয়ে দিয়েছে মানুষগুলোর উল্লাস। দু'দলই হেরে গেছে। দুই ঘুড়ি-বন্ধু জিতেছে আকাশ-এর টানে। তারা যে ভাসতে ভাসতে কোথায় উড়ে যাবে হেরে গেছে। দুই ঘুড়ি-বন্ধু জিতেছে আকাশ-এর টানে। তারা যে ভাসতে ভাসতে কোথায় উড়ে যাবে, তাও এমনকি আকাশ ছাড়া জানে না কেউ। আকাশেই তাদের দুজনের দেখা, আকাশেই শেষ অবধি থেকে যাওয়ার ইচ্ছা-গল্পে সহায় শেষ অবধি থেকে যাওয়ার ইচ্ছা-গল্পে সহায়, সম্বলরূপে এভাবেই আকাশ দুই বন্ধুর পরম আশ্রয় হয়েছে। হয়েছে দুটি বন্ধু-ঘুড়ির বন্ধু। হয়েছে। হয়েছে দুটি বন্ধু-ঘুড়ির বন্ধু।


 


Paid Answer (For Membership User)

Editing By:- Lipi Medhi