অধ্য়ায় 2

ভৌত পরিবেশ

--------------------------------------------


  

MCQs

    👉Text Books PDF
    👉MCQ Online Exam
    👉MCQ Answer
    👉Paid Answer (For Membership User)

1. নীচের দিকের মাটিতে বেশি থাকে -一


(A) কাদার তাল


(B) পাথরের চাঁই


(C) নুড়ি-কাঁকর


(D) সবগুলিই


উত্তর: (C) নুড়ি-কাঁকর,


2. ওপর দিকের মাটি -


(A) মিহি


(B) মোটা


(C) মাঝারি


(D) গোলাকার


উত্তর: (A)মিহি, 


3. মাটির ধরন বেশি ভালো বোঝা যায়


(A) ল্যাম্পপোস্ট


(B) টিউবওয়েল


(C) দোকান


(D) তাঁবু বসানোর সময়


উত্তর: (B) টিউবওয়েল,


4. নীচের দিকের মাটি -


(A) কাঁকুরে


(B) নুড়িভর্তি


(C) দুটোই


(D) মিহি


উত্তর: (C) দুটোই।


5. মাটির সজীব জৈব উপাদান-


(A) কম্পোস্ট সার


(B) কেঁচো


(C) নাইট্রোজেন সার


(D) পেন


6. বালি আর কাদা মিশিয়ে তৈরি হয় -


(A) বেলে মাটি


(B) দোআঁশ মাটি


(C) এঁটেল মাটি


(D) ল্যাটেরাইট মাটি


7. সিমেন্ট তৈরি হয়েছে আজ থেকে-


(A) তিনশো


(B) চারশো


(C) পাঁচশো


(D) দুশো বছর আগে


7. যে মাটি থেকে জল বেশি তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যায়-


A) এঁটেল


(C) দোআঁশ


(B) বেলে 


(D) পডজল


7. কাদার কণা যে মাটিতে বেশি পাওয়া যায়


(A) বেলে মাটি


(B) এঁটেল মাটি


(C) দোআঁশ মাটি


(D) সবগুলিতেই


8. আগে মানুষ পাকা বাড়ি তৈরি করতে কাদায় মেশাত-


(A) মোটা বালি


(B) মিহি কাঁক


(C) মিহি বালি


(D) মোটা কাঁকর


9. কেঁচো মরে মাটিতে শুকিয়ে গেলে যে রঙের পদার্থ তৈরি হয়-


(A) বাদামি


(C) লাল


(B) কালো


(D) হলুদ


10. 'মাটির অস্বাভাবিক উপাদান-


(A) গোবর


(B) পেনসিলের শিস


(C) পচা পাতা


(D) সবগুলিই



Short Answer Question


1. লেন্সকে বাংলায় কী বলে?


উত্তর: লেন্সকে বাংলায় আতশকাচ বলে।


2. লেন্স আমাদের কী কাজে লাগে?

উত্তর: লেন্স দিয়ে আমরা সূক্ষ্ম জিনিসকে বড়ো আকারে দেখতে পাই।

3. জলে ফেললে ডুবে যায় এমন একটি বস্তুর নাম করো।


উত্তর: ইট জলে ফেললে ডুবে যায়।


4. কিছু মাটি গ্লাসের জলে গুললে জলে কী কী ভাসছে দেখতে পারে?


উত্তর: জলে পাতার গুঁড়ো, ফুলের পাপড়ির টুকরো ভাসছে দেখতে পাব।


5. মাটির দলা জলে ফেললে প্রথমে কী হয়?


উত্তর: মাটির দলা থেকে বুজবুজ করে বাতাস ওঠে।


6. টিউবওয়েল বসাতে গিয়ে মাটি খুঁড়তে গেলে কী কী মাটি উপরে ওঠে?


উত্তর: কাঁকর, বালি ও মিহি মাটি ওঠে।


7. নীচের দিকে মাটির প্রকৃতি কীরকম হয়?


উত্তর: নীচের দিকে মাটি নুড়ি-কাঁকরযুক্ত হয়।


8. গ্লাসের জলে মাটি গুললে কী দেখতে পাও?


উত্তর: মাটির ভারি জিনিসগুলো গ্লাসের তলায় থিতিয়ে পড়বে ও হালকা জিনিসগুলো জলের ওপরে ভাসবে।


9. ওপর দিকের মাটি কীরকম হয়?


উত্তর: ওপর দিকের মাটি মিহি হয়।


10. আমাদের দেশে প্রায় কত বছর আগে সিমেন্ট তৈরি শুরু হয়েছে?


উত্তর: আমাদের দেশে প্রায় একশো কুড়ি বছর আগে সিমেন্ট তৈরি শুরু হয়েছে।


11. মাটি কত প্রকার ও কী কী? (রায়গঞ্জ করোনেশন হাইস্কুল (উ.মা.)


উত্তর: মাটি তিন প্রকার বেলে মাটি, এঁটেল মাটি ও দোআঁশ মাটি।


12. মাটির দুটি সজীব জৈব উপাদানের নাম করো।


উত্তর : মাটির দুটি সজীব জৈব উপাদান হল কেঁচো ও গুবরে পোকা।


13. প্রবেশ্য মাটি কাকে বলে?


উত্তর : যে মাটির মধ্য দিয়ে সহজেই জল নীচের দিকে ঢুকে যেতে পারে তাকে প্রবেশ্য মাটি বলে। উদাহরণ-বেলেমাটি।


14. মাটি করতে উর্বর কী কী সার দেওয়া দরকার?


উত্তর: মাটি উর্বর করতে নাইট্রোজেন সার, কম্পোস্ট সার ইত্যাদি দিতে হয়।


15. নীচের দিকের মাটিতে কীসের পরিমাণ বেশি?


উত্তর: নীচের দিকের মাটিতে কাঁকরের পরিমাণ বেশি।


16. আমাদের দেশে প্রায় কত বছর আগে সিমেন্ট তৈরি শুরু হয়েছে?


উত্তর: আমাদের দেশে প্রায় একশো কুড়ি বছর আগে সিমেন্ট উ তৈরি করা শুরু হয়েছে।


17. একটি জৈব সারের নাম লেখো। অথবা, একটি জৈব সারের নাম উল্লেখ করো ।


উত্তর: একটি জৈবসার হল কম্পোস্ট সার।


18. একটি অজৈব সারের নাম লেখো।


উত্তর: একটি অজৈব সার হল ইউরিয়া।


19. কম্পোস্ট কী?


উত্তর: বিভিন্ন জৈব পদার্থ, যেমন-সবজির খোসা, ছাল ইত্যাদি পচিয়ে যে জৈব সার তৈরি হয়, তাকে কম্পোস্ট বলে।


20. মাটির জৈব পদার্থ কাকে বলে?


উত্তর: মাটির যে পদার্থগুলির উৎস কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদের দেহ, সেগুলিই হল মাটির জৈব পদার্থ।


21. মাটির একটি মৃত জৈব উপাদানের নাম করো।


উত্তর: মাটির একটি মৃত জৈব উপাদান হল মরা ইঁদুরের দেহ।


22. কোনো পদার্থকে গাছের সার হতে গেলে তার মধ্যে কী কী থাকতে হবে?


উত্তর: কোনো পদার্থকে গাছের সার হলে তার মধ্যে নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়াম থাকতে হবে।


23. কারা মাটিতে কম্পোস্ট সার ভাঙে?


উত্তর: মাটিতে কম্পোস্ট সার ভাঙে ছোটো জীব ও জীবাণুরা।


24. টীকা লেখো: বেলে মাটি।


উত্তর: যে মাটিতে বালির পরিমাণ বেশি থাকে, তাকে বেলে মাটি বলে। বেলে মাটিতে বড়ো বড়ো বালির কণা দেখা যায়। এই মাটিতে ফুটি, তরমুজ ইত্যাদি চাষ হয়।


25. টীকা লেখো: এঁটেল মাটি।


উত্তর: যে মাটিতে কাদার পরিমাণ বেশি থাকে, তাকে এঁটেল মাটি বলে। এই মাটিতে কাদার কণাগুলির ফাঁকে একটু জল ও বাতাস থাকে। এঁটেল মাটিতে ধান চাষ খুব ভালো হয়।


26. টীকা লেখো: দোআঁশ মাটি।


উত্তর: যে মাটিতে বালি ও কাদার পরিমাণ প্রায় সমান সমান হয় তাকে দোআঁশ মাটি বলে। এই মাটিতে কিছুটা জৈব পদার্থও মিশে থাকে। দোআঁশ মাটিতে প্রায় সব রকম ফসল ও শাকসবজি ভালোভাবে চাষ হয়।


27. মৃত্তিকা কাকে বলে?


উত্তর: মৃত্তিকা বলতে বোঝায়-ভূ-পৃষ্ঠের উপর পড়ে থাকা শিথিল, নিষ্ক্রিয় ও ধূসর বর্ণের স্তর বা নরম আবরণ যা খনিজ পদার্থ, জৈব পদার্থ, জল, বায়ু এবং নানা প্রকার কীটপতঙ্গ ও ব্যাকটেরিয়া দ্বারা গঠিত এবং যা গাছপালাকে ধরে রাখে।


28. উপাদানের উপর ভিত্তি করে মৃত্তিকার শ্রেণিবিভাগ করো।


উত্তর: উপাদানের উপস্থিতি অনুযায়ী মাটিকে প্রধানত তিনভাগে ভাগ করা যায়। যথা:-বেলে মাটি, এঁটেল মাটি ও দোআঁশ মাটি। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের মাটির মধ্যে পলিমাটি, নোনামাটি, কাঁকরমাটি, বোদমাটি, চুনামাটি, লালমাটি উল্লেখযোগ্য।


29. মাটির অস্বাভাবিক উপাদানের উৎস কী? 


উত্তর: আমাদের প্রতিদিনের ব্যবহার করার পর ফেলে দেওয়া বহু জিনিসই মাটির অস্বাভাবিক উপাদানের উৎস। যেমন-পলিথিনের ব্যাগ, প্লাস্টিকের পেন, শিশি, বোতল, কাপ, পেনের রিফিল, অ্যালুমিনিয়ামের ফয়েল, ভাঙা কাচ ইত্যাদি।




Editing By- Lipi Medhi